fbpx

অনুমোদনবিহীন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির দায়ভার ইউজিসি নেবে না

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

শিক্ষার্থীদের বৈধ ও অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সোমবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দেয় মঞ্জুরি কমিশন।

সেখানে বলা হয়েছে, বর্তমানে  দেশে ১০৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে ৯৮টিতে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের এবং তাদের অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে কমিশনের ওয়েবসাইট (www.ugc.gov.bd ) দেখে অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত ক্যাম্পাস এবং অনুমোদিত প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য পরামর্শ দেয়া হলো।

পাশাপাশি কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০ ও কমিশনের নিয়ম-নীতি উপেক্ষা করে অননুমোদিত ক্যাম্পাস এবং অননুমোদিত প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অননুমোদিত বা অবৈধভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা থেকে বিরত থাকার জন্য কমিশন থেকে এরই মধ্যে একাধিকবার নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও আদালতের স্থগিতাদেশ নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, যা নিতান্তই অনভিপ্রেত।

ইউজিসি বলছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্জিত ডিগ্রির মূল সনতে স্বাক্ষরকারী হবেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রপতি থেকে নিয়োগ করা ভাইস চ্যান্সেলর এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। প্রত্যেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর তথা রাষ্ট্রপতি। তবে ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে নিয়োগ করা উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারার পদে কোনো ব্যক্তি নেই। ইউজিসির ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত হালনাগাদ বিস্তারিত তথ্য রয়েছে।

তাই ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে তারকা চিহ্নসহ কমিশনের ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য দেখানো হয়েছে। এজন্য যদি ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতারিত হয় বা আইনগত কোনো সমস্যায় পড়ে অথবা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা বাতিল হলে মঞ্জুরী কমিশন এর দায় নেবে না।

Advertisement
Share.

Leave A Reply