fbpx

আপনিও বাজিমাত করতে পারেন ইন্টারভিউতে

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

যে যত অভিজ্ঞই হোক না কেন ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে সবাই কম বেশি নার্ভাস হয়ে যায়। যে কোন চাকরির জন্য মুখোমুখি ইন্টারভিউ এখনও একটি বড় বিষয়। বড় বড় কোম্পানির নিয়োগকর্তারা মনে করেন, যে কোনও চাকরির ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

একজন ব্যক্তির সামনে বা প্যানেলের সামনে মুখোমুখি হয়ে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সামর্থ্য কারো ক্যারিয়ার যেমন গড়ে দিতে পারে, আবার শেষও করে দিতে পারে। তাই আপনার চাকরি পাবার সম্ভাবনা অনেকখানি নির্ভর করে ইন্টারভিউতে আপনি কতটা ভালো করেন তার ওপর। ইন্টারভিউতে ভালো করতে কী করণীয় আজ বিবিএস বাংলার জন্য সেটাই আলোচনা করা হল-

গবেষণা করুন সম্ভাব্য বিষয়গুলো নিয়ে

ইন্টারভিউতে কারা থাকবেন, তাদের পদবী, তাদের অতীত ইতিহাস জেনে নিতে পারেন। এতে তাদের মানসিকতা, কেমন প্রশ্ন হতে পারে বা তিনি কেমন উত্তর পছন্দ করবেন এসবের ধারণা পাবেন।

যে প্রতিষ্ঠানে আপনি কাজ করতে চাইছেন সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন। প্রতিষ্ঠানটি কি নিয়ে কাজ করে, এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী, এর স্বত্বাধিকারী কে বা কারা, বছরে তাদের আয়-ব্যয় কেমন, অর্থনৈতিক অবস্থা কী, প্রতিষ্ঠানটির মূল প্রতিযোগী কারা, এসব জানুন।

বর্তমানে এসব জানার একটা ভালো উপায় হল ওই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট। সেটি ঘেঁটে নোট নিন, নিয়োগকর্তাদের নামগুলো জেনে নিন এবং কিছু প্রশ্ন তৈরি করুন।

অনুশীলন করুন

যত বেশি প্রাকটিস করবেন তত আপনি সেই কাজে দক্ষ হয়ে উঠবেন। কথায় আছে, প্রাকটিস মেকস এ ম্যান পারফেক্ট অর্থাৎ অনুশীলনই একজন মানুষকে ত্রুটিহীন করে। তাই ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে বেশি বেশি অনুশীলন করুন।

আমরা কেউই জানিনা কী ধরনের প্রশ্ন হতে পারে। এক্ষেত্রে সম্ভাব্য প্রশ্নের একটি তালিকা করে ফেলুন। চাইলে আপনি ইন্টারনেটের সাহায্য নিতে পারেন। যে প্রশ্নগুলো মাথায় আসবে সেগুলোর সম্ভাব্য উত্তর ভেবে রাখুন। ইন্টারনেটে এমন হাজারো ওয়েবসাইট আছে যেখানে ইন্টারভিউতে সাধারণত কেমন প্রশ্ন করা হয়ে থাকে সেগুলোর নমুনা উত্তরসহ পাওয়া যায়।

খেয়াল রাখবেন আপনার উত্তরগুলো যে থিওরির মত না হয়ে যায়। উত্তরগুলো গল্পের মত হলে ভালো হয়। ধরুণ, আপনার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা হল। উত্তরে, ‘আমি এসব কাজ পারি’ না বলে যদি আপনার কিছু কাজের উদাহরণ দেন তাহলে বেশি গ্রহনযোগ্য হবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply