fbpx

‘এখন থেকে সব ডিজিটাল সেবা পাবেন নগদে’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

এখন থেকে জীবনের সব ডিজিটাল সেবা ‘নগদ’ প্ল্যাটফর্ম থেকে দেওয়ার প্রত্যয় ঘোষণা করেছে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস সংস্থাটি। আর এ কারণেই সম্প্রতি ‘সব হবে নগদ-এ’ নামের একটি ট্যাগ লাইনও গ্রহণ করেছে দেশের সবচেয়ে দ্রুতবর্ধনশীল ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ ।

ইতিমধ্যে অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও ইন্টারনেট বিলসহ প্রায় সব ধরণের বিল পরিশোধ করা, ইন্সুরেন্সের প্রিমিয়াম জমা দেওয়া এবং ইউটিলিটি বিল প্রদান এসবই ‘নগদ’-এর মাধ্যমেই হচ্ছে ।

গ্রাহকদের জীবনযাপন আরো সহজ করতে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অন্যান্য সকল প্রয়োজনীয় সেবাও এই একটি প্ল্যাটফর্মে আনতে কাজ করছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ে মানুষের জীবনকে সহজ করতে ‘নগদ’ নিয়ে এসেছে ঘরে বসে যেকোনো জরুরি সেবা, যেখানে পেমেন্ট করা যায় নগদেই  ।

রাষ্ট্রীয় সেবা ‘নগদ’ মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রমকে সহজ করতে প্রায় ১২ হাজার মার্চেন্টের সঙ্গে অংশীদারত্ব স্থাপন করেছে । এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে মিনা বাজার, ইউনিমার্ট, প্রাণ-আরএফএল, ওয়াল্টন প্লাজা, ট্রান্সকম ডিজিটাল, বেস্ট ইলেকট্রনিক্স, বে এম্পোরিয়াম এবং যমুনা গ্রুপের হোলসেল ক্লাবের মতো প্রতিষ্ঠান যেখানে গ্রাহকরা তাদের নিত্যকার প্রয়োজনীয় পেমেন্ট ‘নগদ’-এর মাধ্যমে করছেন।

নগদ এরই মধ্যে ৫০০-এর বেশি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছে। ফলে গ্রাহকেরা চাইলেই কাঙ্খিত কেনাকাটার পেমেন্ট নগদ- এর মাধ্যমে করতে পারছেন।
আর্থিক লেনদেন করার প্রক্রিয়া অত্যন্তসহজ, এছড়া নগদে ক্যাশ-আউট রেট বাজারের সর্বনিম্ন হাজারে ৯.৯৯ টাকা পয়সা ।

নগদ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকে একটি উপযুক্ত ডিজিটাল জীবন নিশ্চিত করতে কাজ করছে নগদ, একটি সফল ডিজিটাল ইকোসিস্টেম তৈরি করতে আমরা কঠোর পরিশ্রম করছি আর সেটি তৈরি করতে ডিজিটাল পেমেন্ট নিশ্চিত করাই হলো একমাত্র উপায়। ডিজিটাল ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ‘নগদ’ বিভিন্ন ধরণের ক্যাশ-ব্যাকসহ আকর্ষণীয় সব অফার দিচ্ছে । ডিজিটাল জীবপনযাপনে মানুষকে উৎসাহিত করা এবং দেশের ডিজিটাল সংস্কৃতি উন্নতকরণে সম্প্রতি ‘সব হবে নগদ-এ’ ট্যাগ লাইন গ্রহণ করা হয়েছে।’

নগদ একমাত্র প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে কোভিড-১৯ টেস্টের ফি দেওয়া যায়। গত ছয় মাসে প্রায় আড়াই লাখ মানুষেরকোভিড টেস্ট ফি দেওয়া হয়েছে এই পদ্ধতিতে। লকডাউন চলাকালে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে ২০০ গার্মেন্টস কারখানা তাদের কর্মীদের বেতন পরিশোধ করেছে। ১১টি দাতব্য প্রতিষ্ঠান তাদের সহায়তার টাকা সংগ্রহ করছে ‘নগদ’-এর
মাধ্যমে। আর ইন্টারনেট বিল, স্কুল-কলেজের টিউশন ফি এখন চাইলেই ‘নগদ’-এ প্রদান করা সম্ভব।

নগদে অ্যাকাউন্ট খোলার সহজতম পদ্ধতি প্রবর্তন থেকে শুরু করে ‘নগদ’-এ সেবা নেওয়া সব সময়ই সহজ। শুরুতে ডিজিটাল কেওয়াইসি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খোলা চালু করলেও এখন তা কেবল মোবাইলে *১৬৭# ডায়াল করেও পিন সেট করেই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।

Advertisement
Share.

Leave A Reply