fbpx

দ্বিতীয় দিনের গল্পটা হতে পারতো অন্যরকম

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

১৩তম ওভারেই টাইগাররা পেতে পারতো অভিষিক্ত আব্দুল্লাহ শফিকের উইকেট; তাইজুলের আর্ম বলটা প্যাডে লেগে তারপর লেগেছিল ব্যাটে। উইকেটকিপার লিটন দাস, বোলার তাইজুল ইসলাম সকলেই আবেদনও করেছিলেন উইকেটের জন্য। কিন্তু, আম্পায়ার নাকচ করে দিলে অনেক আলোচনার পরও রিভিউ নেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল হক। অথচ, হাতে ছিল তিনটা রিভিউ! দ্বিতীয় দিনের গল্পটা হতে পারতো অন্যরকম সেই উইকেটটি পেয়ে গেলে হয়তো গল্পটা হতে পারতো অন্যরকম। পাকিস্তানের আরও কয়েকজনকে ফেরানো যেত সাজঘরে। কিন্তু, এমনটা হয়নি। উল্টো, টাইগার বোলাররা হারিয়ে খুঁজেছে নিজেদের। অথচ, দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে মাত্র ৭৭ রানেই পাকিস্তান তুলে নিয়েছে ছয়টি উইকেট। এরমধ্যে আছে শতক আদায় করে নেয়া লিটন দাস এবং শতকের অপেক্ষায় থাকা মুশফিকুর রহিমের উইকেটটিও। সবকটি উইকেটই পেয়েছেন পেসাররা। দ্বিতীয় দিনের শুরু থেকেই পিচ থেকে সুইং আদায় করে নিতে দেখা গেছে হাসান আলী-শাহীন শাহ অফ্রিদিদের। ধারণা করা হচ্ছিলো, আবু জায়েদ রাহি-এবাদত হোসেনদের বলেও ভুগবে পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানরা। দ্বিতীয় দিনের গল্পটা হতে পারতো অন্যরকম কিন্তু, দৃশ্যপটটা ছিল পুরোপুরিই অন্যরকম। টাইগার পেসাররা সুইং তো আদায় করে নিতে পারেনইনি, উল্টো সুযোগ করে দিয়েছেন ব্যাটসম্যানদের স্বাচ্ছন্দ্যে খেলার। বোলারদের মধ্যে যা একটু চাপে ফেলেছেন আবিদ আলী-আব্দুল্লাহ শফিককে, তাও স্পিনার তাইজুল ইসলাম। কিন্তু, তাতেও পাননি কাঙ্ক্ষিত উইকেটের দেখা। অভিষিক্ত শফিক ফিরতে পারতেন ৯ রানেই, কিন্তু দিনশেষে সেই শফিকই অপরাজিত আছেন ৫২* রানে। আরেক ওপেনার আবিদ আলী ৯৩* রানে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন। সেইসাথে দু’জনে মিলে স্কোরবোর্ডে তুলেছেন ১৪৫ রান; গড়েছেন এই বছরে ওপেনিংয়ে নিজ দেশের হয়ে সর্বোচ্চ রানের জুটি।

Advertisement
Share.

Leave A Reply