fbpx

যেসব সিনেমায় ম্যারাডোনা প্রধান উপজীব্য

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

২৫ নভেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৬০ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম এই সেরা ফুটবলার। ফুটবল জাদুকরের এমন বিদায়ে পুরো বিশ্ব যেন শোকে স্তম্ভিত, মূহ্যমান।

আর্জেন্টিনার এক বস্তির ছেলে থেকে হয়ে উঠেছিলেন ‘ফুটবল ঈশ্বর’; সেই ঈশ্বর হয়েও জড়িয়েছেন একাধিক বিতর্কে। তিনিই হয়তো একমাত্র খেলোয়াড় যিনি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে সমান জনপ্রিয়। সেসব টুকরো টুকরো ঘটনা যেন সিনেমার গল্পকেও হার মানায়। আর এসব গল্প নিয়ে বিভিন্ন সময় তৈরি হয়েছে প্রামাণ্যচিত্র, ডকুমেন্টারি এবং সিনেমা।

২০১৯ সালে ম্যারাডোনার অদেখা ফুটেজ নিয়ে তৈরি হয়েছিল ডকুমেন্টারি ‘দিয়েগো ম্যারাডোনা’। ১৩০ মিনিটের এই ডকু সিনেমাটি তৈরি করেছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নির্মাতা আসিফ কাপাডিয়া। এতে উঠে এসেছে  বস্তির ছেলে থেকে ফুটবল-ঈশ্বর হওয়ার গল্পের পাশাপাশি ম্যারাডোনার বিতর্কিত জীবনের গল্পও।

আর্জেন্টাইন ফুটবলার দিয়েগো ম্যারাডোনার জীবন সম্পর্কিত প্রামাণ্যচিত্র ‘ম্যারাডোনা বাই কস্তুরিকা’ নির্মাণ করেছিলেন  সার্বিয়ান চলচ্চিত্র নির্মাতা আমির কস্তুরিকা। এটি ২০০৮ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয়েছিল। এটার দৈর্ঘ্য ছিল এক ঘণ্টা ৩৬ মিনিট।

জাভিয়ের মার্টিন ওয়াজকেজ পরিচালিত এক ঘণ্টা চার মিনিটের ‘আমান্ডো আ ম্যারাডোনা’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ২০০৭ সালে।

এক ঘণ্টা ৩৩ মিনিটের  ডকু ফিল্ম ‘ম্যারাডোনা, দ্য গোল্ডেন কিড’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০৬ সালে। এটি পরিচালনা করেন জিন-ক্রিস্টোফ রোজ।

শুধু সিনেমা, ডকুমেন্টারি বা প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে নয়, মানুষ তাঁকে আজীবন মনে রাখবে হৃদয় দিয়ে। তিনি যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকবেন সকল ফুটবল প্রেমীর অন্তরে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply