fbpx

রবিবারের লকডাউন, প্রাইভেটকারের দাপট!

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকার ঘোষিত কঠোরতম লকডাউনের তৃতীয় দিন রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ছিল মানুষ ও যানবাহনের সরব উপস্থিতি। রবিবার থেকে ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকায় সড়কে গাড়ির পরিমাণ বেড়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান সড়কের চেক পোস্টে থাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এর চেকপোস্টে কর্তব্যরত ম্যাজিস্ট্রেট মঈনুল হক বিবিএস বাংলাকে বলেন, ‘শুক্র ও শনিবার ছুটি থাকায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া আমরা কাউকে বের হতে দেখিনি। আজকে থেকে যেহেতু ব্যাংক খোলা, তাই সকাল থেকে প্রাইভেটকারের সংখ্যা বেড়েছে। তবে সবকিছু সুশৃঙ্খলভাবেই চলছে।’

আগের যেকোন লকডাউনের তুলনায় ২৩শে জুলাই শুরু হওয়া ১৪ দিনের কঠোরতম লকডাউনে অকারণে বের হবার সংখ্যা খুবই কম বলে দাবি করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তারা বলছেন, এবার খুবই কঠোর অবস্থানে আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছেনা। যারাই অপ্রয়োজনে বের হচ্ছেন, হয় বুঝিয়ে ফেরত পাঠিয়ে দিচ্ছি, নয়তো কিছুক্ষণ আটকে রেখে ছেড়ে দিচ্ছি। খুব বাড়াবাড়ি করলে দু’একজনকে আইনের আওতায় এনে মামলাও দেওয়া হচ্ছে।

লকডাউনের তৃতীয় দিন সকাল থেকে রাজধানীর বনানী, গুলশান, হাতিরঝিল ও মহাখালীর সড়কে সকাল আটটা থেকেই দেখা যানবাহনের জট। ব্যক্তিগত গাড়ির পাশাপাশি চলাচল করতে দেখা গেছে মোটরসাইকেল, রিক্সা ও পণ্যবাহী পিকআপ।

দুপুরের আগেই সড়কে যান্ত্রিক বাহনের ভিড় কমে গেছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। দুপুরের পর থেকে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বাংলামোটর থেকে মতিঝিল, প্রধান সড়ক ছিল প্রায় ফাঁকা। বিকেলে দিকে আবার কিছুটা বাড়তে দেখা যায় ব্যাক্তিগত গাড়ির চলাচলের সংখ্যা।

Advertisement
Share.

Leave A Reply