fbpx

ইংল্যান্ডের বোলিং তোপে অসহায় অস্ট্রেলিয়া

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত ইংল্যান্ড অধিনায়ক ইয়ন মরগানের। বরাবরের মতোই বোলিংয়ের শুরুতেই স্পিনার; পার্থক্যটা শুধু নামে। আগের দুই ম্যাচে মঈন আলি শুরু করলেও, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শুরুতেই বল হাতে আদিল রশিদ। ইংলিশ লেগস্পিনারের ওভারটা সামলে নিলেও পরের ওভারে বল করতে আসা ক্রিস ওকসের দুর্দান্ত আউট সুইংয়ে উইকেটকিপারের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ডেভিড ওয়ার্নার। অজিদের যাওয়া-আসার মিছিলটার শুরু এখান থেকেই।

ভারত-পাকিস্তানের মতো তীব্র না হলেও ঐতিহ্যের বিচারে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডের প্রতিদ্বন্দ্বিতাও কম উত্তাপ ছড়ায় না; সেটি যে ফরম্যাটেই হোক যে মঞ্চেই হোক না কেন। ২০০৭ -এর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরো একবার দেখা হয়ে গেলো দুইদলের। সেইবারও জিতেছিল ইংল্যান্ড, এবারেও জয়ের পথে ইংলিশরাই।

তৃতীয় ওভারে বল হাতে ক্রিস জর্ডান, প্রথম বলটাই চেষ্টা করলেন বাউন্স করার। ব্যাটিং প্রান্তে দাঁড়ানো স্টিভ স্মিথের পুল করার চেষ্টা এবং ব্যাটের কোণায় লেগে বল আকাশে; মিডঅনে দাঁড়ানো ক্রিস ওকসের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে একহাতে দুর্দান্ত ক্যাচ। ৮ রানেই নেই ২ উইকেট!

ইংল্যান্ডের বোলিং তোপে অসহায় অস্ট্রেলিয়া

জর্ডান ফিরিয়েছেন স্মিথকে।

সেখান থেকে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিশ এবং ম্যাথু ওয়েডকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চের। কিন্তু, তিনজনই করেছেন নিরাশ। ম্যাক্সওয়েল ছয়, স্টয়নিশ শূন্যতে ফিরলেও ওয়েড করেছেন ১৮; পঞ্চম উইকেট জুটিতে অধিনায়কের সাথে গড়েছেন ৩০ রানের জুটি। ১২ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৫১।

ইংল্যান্ডের বোলিং তোপে অসহায় অস্ট্রেলিয়া

লড়ে গেছেন ফিঞ্চ।

সেখান থেকে অস্ট্রেলিয়া যে ১২৫ রান তুলেছে স্কোরবোর্ডে, সেটা অধিনায়ক ফিঞ্চের ৪৪ রান এবং অ্যাস্টন আগারের ২০ রানের কল্যাণেই। শেষদিকে ৬ বলে ১৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন মিচেল স্টার্ক।  ইংল্যান্ডের হয়ে ১৭ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন ক্রিস জর্ডান।

Advertisement
Share.

Leave A Reply