fbpx

গুলিয়াখালী সৈকতকে পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

সীতাকুণ্ডের গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতকে পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করেছে সরকার। উপকূলীয় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ২৫৯ দশমিক ১০ একর জায়গা সরকারের সংরক্ষণের আওতায় থাকবে বলে জানিয়েছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাত হোসেন।

সোমবার বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শ্যামল নবী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অপরিকল্পিত স্থাপনা নির্মাণের কারণে গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকত এলাকার পর্যটনশিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই অবস্থায় এ এলাকাকে পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হলো।

এদিকে চট্টগ্রামের এই অঞ্চলকে সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করায় উচ্ছ্বসিত গুলিয়াখালীর লোকজন। তাদের চোখে মুখে এক ধরনের প্রশান্তি লক্ষ করা গেছে।

ইউএনও মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, গুলিয়াখালী সমুদ্রসৈকতকে পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা সীতাকুণ্ডের বাসিন্দাদের জন্য একটা বড় অর্জন। এই পর্যটন এলাকা ঘিরে তারা নানামুখী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন। এর মধ্যে গুলিয়াখালী যাওয়ার সড়কটি ২৪ ফুট চওড়া করার জন্য ২০ কোটি টাকা ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। সৈকত এলাকায় আর কোনোভাবে অপরিকল্পিত স্থাপনা গড়তে দেওয়া হবে না।

উল্লেখ্য, বর্তমান প্রজন্মের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় গুলিয়াখালীর সমুদ্র সৈকত। ২০১৪ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) একদল শিক্ষার্থী সৈকতটিতে ঘুরতে গিয়ে কিছু ভিডিও ও ছবি ফেসবুক, ইউটিউবে আপলোড করেন। এরপর সৈকতটির সৌন্দর্যের কথা সব দিকে ছড়িয়ে পড়ে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply