fbpx

ঢাবিতে শেষ হলো আন্তর্জাতিক রুমি সম্মেলন

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এবং আল্লামা রুমি সোসাইটি বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক রুমি সম্মেলন’-এর সমাপনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (৪ সেপ্টেম্বর) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে পিএইচপি গ্রুপের চেয়ারম্যান সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে নে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, এমপি, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এবং দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এছাড়া, অনুষ্ঠানে সম্মেলন আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুতোশ অধ্যাপক ড. অমিত দে, ঢাবি ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান ও সম্মেলন আয়োজন কমিটির সদস্য-সচিব অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন এবং আল্লামা রুমি সোসাইটি বাংলাদেশ-এর উপদেষ্টা সৈয়দ মাহমুদুল হক বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক বলেন, জালাল উদ্দিন রুমি নিঃসন্দেহে স্রষ্টার প্রকৃত প্রেমিক ছিলেন। তিনি ইসলাম ধর্মের চর্চা এবং ধর্মের প্রকৃত সৌন্দর্যের সাধনা করতেন। বিশ্বের সুফি সাধকরা রুমীর সাহিত্য ও দর্শন চর্চার মাধ্যমে ধর্মের প্রকৃত মর্মার্থ, মনুষ্যত্ববোধ ও মানবতাবোধ ধারণ, লালন ও চর্চা করেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।

প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, জালাল উদ্দিন রুমির দর্শন ও সাহিত্য কর্ম সবসময় প্রাসঙ্গিক। তাই তাকে আমরা এখনও স্মরণ করি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ ও হানাহানি নিরসনে রুমির মানবতাবাদী দর্শন ও সাহিত্য চর্চা আরও বেশি হওয়া দরকার বলে তিনি উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ, ভারত, ইরান, তুরস্কসহ ৭টি দেশের শিক্ষাবিদ ও গবষেকবৃন্দ এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।

Advertisement
Share.

Leave A Reply