fbpx

‘তারা এই মুহূর্তটার অপেক্ষায় ছিলো, এটা তাদের জন্য’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

বলা যায় পাকিস্তান থেকে ম্যাচটা এক রকম ছিনিয়ে নিয়েছেন। দশ ওভার শেষে দলের রান ৬৭/৫। সেখান থেকে ২০ ওভার শেষে ১৭০/৬। অর্থ্যাৎ শেষ দশ ওভারে রান এসেছে একশোর বেশি। যেখানে সবচাইতে বড় ভূমিকা রেখেছেন ভানুকা রাজাপাকসে। খেলেছেন ম্যাচ জেতানো ৭১*(৪৫) রানের ইনিংস। পুরস্কার হিসেবে জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার।

শ্রীলঙ্কায় চলছে চরম অর্থনৈতিক সংকট। এমন দুঃসময়ে এই শিরোপা লঙ্কানদের এনে দিয়েছে স্বস্তি। এক হয়ে লড়াইয়ের আরেকটা অনুপ্রেরণা পেলো পুরো জাতি। এই শিরোপাটাও দুঃসময় কাটানো নাগরিকদের উৎসর্গ করলেন ফাইনালের ম্যাচসেরা ক্রিকেটার।

“আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে, বিশ্বকাপেও আমরা আমাদের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চাই। শ্রীলঙ্কার মানুষ খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশে যা ঘটছে সেটা সবার জন্যই মেনে নেওয়া কঠিন। তবে আমরা আশা করছি আমাদের এই সাফল্য মানুষগুলোর মুখে হাসি ফেরাবে। এই শিরোপাটা পুরো জাতির জন্য। তারা এই মুহূর্তটার জন্য অনেক সময় ধরে অপেক্ষায় ছিলো।’’

আন্ডারডগ হিসেবে টুর্নামেন্ট শুরুর পর শেষ হাসিও হাসলো দাসুন শানাকার দল। যেখানে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে এক হয়ে খেলা। সেটাও ধরে রাখতে চান রাজাপাকসেরা, ‘‘আমরা গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে সবসময় বিশ্বকে আমাদের আগ্রাসন দেখাতে চেয়েছি এবং এই মুহূর্তগুলো তৈরি করতে পেরেছি। এটা আমরা একটা ইউনিট হিসেবে কাজ করায় সম্ভব হয়েছে।’’

ম্যাচ শেষে অধিনায়ক শানাকাও জানিয়েছেন, ”ক্রিকেটারদের ওপর সবসময় আস্থা রেখেছি। অধিনায়ক হিসেবে যতবেশি সম্ভব অনুপ্রাণিত করার চেষ্টা করেছি সবসময়। আমাদের সমর্থকদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। তারা আমাদের দারুণ সমর্থন দিয়েছেন। আশা করি, আমরা তাদের গর্বিত করতে পেরেছি।’’

Advertisement
Share.

Leave A Reply