ঋআজ মোর্শেদের জন্ম ১ ডিসেম্বর ঢাকায়। গ্রাজুয়েশন করেছেন ব্যবসা প্রশাসনে। দীর্ঘদিন ধরেই ব্র্যান্ডিং নিয়ে কাজ করছেন। যার ধারাবাহিকতায় ২০১৫ সালে গড়ে তোলেন ‘স্টুডিও প্রাণকোকিলা’। বর্তমানে ‘প্রাণকোকিলা ডিজিটাল’ নামে যেটি পরিচিত। ফেসবুক পেইজ সেটআপ থেকে লোগো টিউনের মত সেবা এখানে মেলে। পাশাপাশি ‘চিরহঋৎ’ নামে একটি ব্যান্ডের লিড গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট হিসাবে কাজ করছেন। তিনি বিবিএস বাংলা’য় নিয়মিত লিখছেন ই কমার্স নিয়ে।
গত সংখ্যায় আমি ফেসবুক কনটেন্ট ও প্রোমোশনের কথা লিখেছিলাম। এবার কনটেন্ট নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করবো।
ফেসবুক তাদের সর্বশেষ অ্যালগারিদমে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। যার ফলে শুধু বুস্টিং করলেই আপনার পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর নিশ্চয়তা পাবেন না। ফেসবুক তার গুণগত মান এবং নান্দনিকতা বজায় রাখতে সাজনো- গোছানো ইউনিক বিজ্ঞাপনের উপর যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে।
যার মানে দাড়ালো, আপনাকে
১.আকর্ষণীয় ইউনিক কনটেন্টের বিজ্ঞাপন তৈরি করতে হবে।
২. সেই বিজ্ঞাপন বুস্টিং করতে হবে।
ইউনিক কনটেন্ট বা বিজ্ঞাপন নির্মাণে আপনার মনোযোগ না দেওয়াই ভালো। কারণ, এটি তৈরি করতে প্রচুর সময়ের প্রয়োজন। আপনি বিজ্ঞাপন তৈরির পেছনে সময় দিতে গেলে ব্যবসার কাজে এর ঋণাত্মক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরির জন্য বাংলাদেশে বেশ ভালো মানের ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি রয়েছে। তাদের সার্ভিস নিন।
সার্ভিস নেওয়ার আগে অবশ্যই তাদের করা আগের কোনো কাজ দেখে নেবেন। ফেসবুকে এরকম অসংখ্য ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি বিজ্ঞাপন দেয়। এসব বিজ্ঞাপন খেয়াল করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, তাদের নিজেদের প্রতিষ্ঠানের জন্য বানানো বিজ্ঞাপনই তেমন আকর্ষণীয় না। এসব প্রতিষ্ঠানে অ্যাডভার্টাইজিংয়ের দায়িত্ব দিলে পণ্য বিক্রি না হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।