খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) খন্দকার লাবণীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) রাতে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার বরালিদহ গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় এডিসি লাবনী (৩৬) কে।
বৃহস্পতিবার সকালে সারঙ্গদিয়া গ্রামে নানার বাড়িতে গলায় ওড়ণা পেঁচানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয় লাবনীকে। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেণ। সেদিনই ময়নাতদন্ত শেষে সন্ধ্যায় সারঙ্গদিয়া গ্রামে নেওয়া হয় লাবনীর মরদেহ। সেখানে গোসল শেষে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। রাত সাড়ে দশটায় বরালিদহ গ্রামে দ্বিতীয় জানাজা শেষে দাফন করা হয় বলে জানিয়েছে লাবনীর পরিবার।
বৃহস্পতিবার সকালেই মাগুরা সদরের পুলিশ লাইন্স ব্যারাকের ছাদে পাওয়া যায় ২৫ বছর বয়সী কনস্টেবল মাহামুদুল হাসানের গুলিবিদ্ধ লাশ। নিজ নামে ইস্যু করা অস্ত্র দিয়ে মাহমুদ (২৩) আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করছে পুলিশ। কনস্টেবল মাহমুদের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার পিপলুবাড়িয়া গ্রামে। দেড় মাস আগে তিনি মাগুরায় বদলি হয়ে আসেন। তার আগে মাহমুদুল খুলনায় এডিসি লাবনী আক্তারের দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।