fbpx

বিদেশের মাটিতে কদর বেড়েছে পাট ও ওষুধের

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

নানা অজুহাতে সরকার দেশের পাটকল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলেও বিশ্বের বাজারে বাংলাদেশি পাট ও পাট জাত পণ্যের কদর বেড়েছে। একই সঙ্গে দেশীয় ওষুধ রফতানিও আগের চেয়ে বেড়েছে।

চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে পাট ও পাটজাত পণ্যের রফতানি বেড়েছে ৩০ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং ওষুধ রফতানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদন বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৬৬ কোটি ৮১ লাখ ডলারের পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৩০ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি। আর রফতানি আয় বেড়েছে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি।

গেল অর্থবছরে বাংলাদেশ পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি করে ৮৮ কোটি ২৩ লাখ ডলার আয় করে। এটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের চেয়ে ৮ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে কাঁচা পাট ৮ কোটি ৪৯ লাখ ডলার, পাটের সুতা ৪৪ কোটি ৯২ লাখ ডলার এবং চট ও বস্তা ৯ কোটি ১৮ লাখ ডলার রফতানি করেছে বাংলাদেশ। এছাড়া পাটের সুতা রফতানিতে ৪২ দশমিক ৭৭ শতাংশ এবং চট ও বস্তায় ৫৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে কাঁচা পাটের রফতানি কমেছে ৪ শতাংশ।

অন্যদিকে একই সময়ে বাংলাদেশ ওষুধ রফতানি করেছে ৮ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ১৭ দশমিক ১৫ শতাংশ বেশি। গত বছর একই সময়ে ওষুধ রফতানি ছিল ৮ কোটি ১৫ লাখ ডলার। ফলে ওষুধ রফতানিতে লক্ষ্যমাত্রা যা ধরা হয়েছিল, তার চেয়ে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে।

বিদায়ী অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বাংলাদেশ ৭ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের ওষুধ রফতানি করেছিল ।

Advertisement
Share.

Leave A Reply