fbpx

সতর্ক বার্তা: প্রশ্নফাঁসের গুজব তুললেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

শিক্ষাব্যবস্থার ভিতকে নাড়িয়ে দেন প্রশ্ন ফাঁসের মতো ঘটনা। এ নিয়ে প্রতি বছরই চলে সমালোচনা, বিতর্ক। মেধার চেয়ে বেশি মূল্যায়িত হয় অর্থ। দেশ হারায় উপযুক্ত মানব সম্পদ।

আসন্ন ২০২০-২১ সেশনে মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা সামনে। এ পরীক্ষায় এবার অংশ নেবেন রেকর্ড সংখ্যক এক লাখ ৮২ হাজার ৮৭৪ জন শিক্ষার্থী।

এ পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁসের গুজব ও প্রতারকচক্র থেকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাবধান থাকার অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর। সেই সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতার করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে অধিদফতর।

সম্প্রতি শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবিব স্বাক্ষরিত একটি সতর্কবার্তা জারি করে এ তথ্য জানানো হয়।

সতর্কবার্তায় বলা হয়, প্রতিবছর এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষাকে সামনে রেখে কিছু গোষ্ঠী, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তি বা গ্রুপ কোচিং সেন্টারের নামে বা ব্যক্তিগতভাবে অনলাইনে বিভিন্ন সামাজিকমাধ্যম (ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ও ইমো) মাধ্যমে শতভাগ কমন সাজেশন- বলে গোপনে বড় অঙ্কের টাকা দাবি করে থাকে। মেধাবী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এভাবে অর্থ হাতিয়ে নেয় প্রতারকচক্র। এ কাজ অবশ্যই জনস্বার্থের পরিপন্থী।

সতর্কবার্তায় আরও বলা হয়, মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা সবসময়ই সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যাপারে বর্তমান সরকারের ঊর্ধ্বতন নীতিনির্ধারণী মহলও সজাগ হয়েছেন। সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় সকল সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যেই সকল মেডিকেল কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ছড়ালে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও উল্লেখ করা হয় সতর্কবার্তায়।

বিজ্ঞপ্তিতে কেউ গুজব ছড়ালে স্বাস্থ্য অধিদফতর/স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের কন্ট্রোলরুম- টেলিফোন ০২২২২২৮৫৯৩৩, ০২২২২২৯৭২৫৩ এবং মোবাইল নম্বর ০১৭৫৯১১৪৪৮৮ নম্বরে এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানানোর অনুরোধ জানানো হয়।

 

Advertisement
Share.

Leave A Reply