fbpx

সৈয়দপুরে এফএসএম প্লান্ট পরিদর্শন করলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌরসভার পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা (এফএসএম) ও কম্পোস্ট প্লান্ট পরিদর্শন করে একে একটি যুগোপযোগী উদ্যোগ বলে অভিহিত করেছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম। সম্প্রতি তিনি এটি পরিদর্শন করেন।

পৌরসভার নিজ উদ্যোগে নির্মিত দেশের অন্যতম বৃহত্তম এই এফএসএম প্লান্ট নির্মাণে সার্বিক সহায়তা করেছে ওয়াটারএইড, বাস্তায়ন করেছে স্থানীয় অংশীদার এসকেএস ফাউন্ডেশন। একই সঙ্গে টাঙ্গাইলের সখিপুর পৌরসভায় একই ধরনের প্লান্ট স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে ওয়াটারএইড।

পরিদর্শনকালে পয়ঃবর্জ্য ও রান্নাঘরের বর্জ্য রিসাইকেল করে কিভাবে তা জৈব মাটির কন্ডিশনারে পরিণত হয়ে কার্যকর ব্যবসায়িক মডেলসহ স্যানিটেশন ভ্যালু চেইন পূরণ করছে, সেই প্রক্রিয়াটি মন্ত্রী পর্যবেক্ষণ করেন এবং একটি গাছের চারা রোপন করেন।

তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘এটি একটি যুগোপযোগী উদ্যোগ এবং এ ধরণের প্ল্যান্টের সম্প্রসারণে সরকারের পক্ষ  থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’

ওয়াটারএইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ‘ওয়াটারএইড এবং এসকেএস ফাউন্ডেশনের যৌথ অংশীদারিত্বে এবং পৌরসভার সহযোগিতায় পরিচালিত সৈয়দপুর এফএসএম প্ল্যান্ট হলো একটি মডেল প্ল্যান্ট, যার মাধ্যমে বোঝা যায় পৌরসভাগুলো কিভাবে সবার জন্য পর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে এসডিজি ৬.২.১ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে ডিপিএইচই সারাদেশে একই মডেলের প্ল্যান্ট নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়। আমরা প্রত্যাশা করছি, নিরাপদ স্যানিটেশন সেবা নিশ্চিতে পৌরসভাগুলোকে এফএসএম প্ল্যান্টের পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এলজিআরডি মন্ত্রণালয় ও ডিপিএইচই সহায়তা করবে।’

উল্লেখ্য, ওয়াটারএইড বাংলাদেশ টাঙ্গাইল জেলার সখিপুর পৌরসভার সাথেও কাজ করছে এবং স্থানীয়ভাবে মাটির কন্ডিশনার হিসেবে কম্পোস্ট ব্যবহার করার জন্য একই ধরনের এফএসএম প্ল্যান্ট চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply