fbpx

রাজধানীতে ৬৩টি আধুনিক গণশৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে: আতিক

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement
নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ৬৩টি আধুনিক গণশৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম।
বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) ‘বিশ্ব শৌচাগার দিবস-২০২১’ উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘শৌচাগারের মূল্যায়ন’ যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী বলে জানান ডিএনসিসি মেয়র।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘নাগরিকদের সুবিধার্থে এরমধ্যেই ডিএনসিসি এবং বিভিন্ন এনজিওর উদ্যোগে নির্মিত সর্বমোট ১৬৩টি গণশৌচাগার সম্পর্কিত তথ্যাদি ‘সবার ঢাকা’ মোবাইল অ্যাপসে সংযুক্ত করা হয়েছে। এই অ্যাপসের মাধ্যমে খুব সহজেই গণশৌচাগারের অবস্থানসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি পাওয়া যায়। যেকোন নাগরিক প্রয়োজনের সময় তার নিকটস্থ গণশৌচাগার ব্যবহার করতে পারেন এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত কিংবা অভিযোগ অ্যাপসটির মাধ্যমেই ডিএনসিসির নিকট তুলে ধরতে পারেন।’
সেপটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল এর গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘অপরিকল্পিত ঢাকার অধিকাংশ ভবনেই কার্যকর সেপটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল না থাকায় অপরিশোধিত পয়ঃবর্জ্য সরাসরি ড্রেন কিংবা খালে পতিত হওয়ায় জলাশয়ের পানিসহ সার্বিক পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। সুস্থ্য পরিবেশের স্বার্থেই নগরীর বাসাবাড়িগুলোতে আধুনিক সেপটিক ট্যাংক ও সোকওয়েল স্থাপন করতে হবে এবং পরিশোধন ব্যবস্থাও সচল রাখতে হবে।’
সেপটিক ট্যাংক নির্মাণ না করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে হুঁশিয়ারি দিয়ে মেয়র বলেন, ‘ডেভলাপার কোম্পানীগুলোকে বিল্ডিং ডেভলাপ করার পাশাপাশি বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সেপটিক ট্যাংকবিহীন ভবনগুলোতে নির্ধারিত ৬ মাসের মধ্যে কার্যকর সেপটিক ট্যাংক নিশ্চিত করতে না পারলে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অপরিকল্পিত ঢাকাকে সবাই মিলে সবার বাসযোগ্য সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকায় রূপান্তরিত করতে হবে বলেও আহ্বান জানান ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম।
Advertisement
Share.

Leave A Reply