শুরু থেকেই দ্রুত গতিতে রান তোলার চেষ্টা করতে থাকে বাংলাদেশের ব্যাটাররা। ইনিংসের প্রথম ওভারে মাত্র ৩ রান আসলেও পরের ওভারে ইংলিশ বোলার জোফরা আর্চারকে দুইটি বাউন্ডারি হাঁকান তামিম। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে লিটন দাসের কাছ থেকে লেগ বাইয়ের মাধ্যমে ৪টি রান যোগ হয়।
চতুর্থ ওভারের দ্বিতীয় বলে আর্চারের বলে কাট করে বাউন্ডারি হাকান তামিম। তবে রান তুলতে পারছিলেন না লিটন। এরপরের ওভারে ক্রিস ওকসের বলে ছক্কা হাকানোর পরের বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হন তিনি। ইনিংসের নবম ওভারে মার্ক উডের বলে বোল্ড হয়ে আউট হন তামিম, করেন ৩২ বলে ২৩ রান।
উইকেটে আসার পর থেকেই দ্রুত গতিতে রান করার লক্ষ্যে ব্যাট করতে থাকেন শান্ত। তবে অপর প্রান্তে বাকি ব্যাটাররা আসা-যাওয়ার মিছিলেই ছিলেন। দলীয় ৯৫ রানে মুশফিকুর রহীম আউট হলে ব্যাট করতে নামেন সাকিব। এসে মঈন আলীর বলে একটি বাউন্ডারিও হাকান। তবে বড্ড বেশি তাড়াহুড়ো করছিলেন সাকিব। সেটারই মাশুল গুনতে হল তাকে, মঈনের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। এরপর ক্রিজে আসেন অভিজ্ঞ ব্যাটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শান্ত আর রিয়াদের ব্যাটিং দেখে মনে হচ্ছিল বড় স্কোরের পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ।
তবে দলীয় ১৫৯ এবং ১৬২ রানে দুই ব্যাটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং শান্ত আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। শেষের দিকে তাসকিন আহমেদের ১৮ বলে ১৪ রানের ইনিংসের উপর ভর করে ২০৯ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।
ইংলিশদের হয়ে মার্ক উড, ক্রিস ওকস, জোফরা আর্চার এবং আদিল রশিদ নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।