fbpx

আবদুল কাদের মির্জার এক মাসের আল্টিমেটাম!

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, ‘আগামী এক মাসের মধ্য যদি নোয়াখালীর অপরাজনীতির সমস্যার সমাধান না হয় অথবা অপরাজনীতির বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা ঢাকাতে সংবাদ সম্মেলন করে পরবর্তী কর্মসূচি গ্রহণ করব।’

রবিবার সন্ধ্যা সাতটায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বসে নিজের ফেসবুক লাইভে এসে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের আত্মীয়তার পরিচয় দিয়ে কেউ কেউ টেন্ডার–বাণিজ্য করছে। এটা চলতে দেওয়া যায় না। আমি আজকে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সড়কসচিব নজরুল ইসলাম সাহেবকে কয়েকজনের নাম বলেছি। কোনো অবস্থাতেই যেন তাদের স্থান দেওয়া না হয়।’

কাদের মির্জা বলেন, ‘টেন্ডার–বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছে আমাদের ভাগনে পরিচয়দানকারী ইস্কান্দার মির্জা শামীম, কোম্পানীগঞ্জের মিজানুর রহমান বাদল, চট্টগ্রামের আনাছ, বাবু, আজাদ।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইস্কান্দার মির্জা শামীম লক্ষ্মীপুরের এমডি কাউছার হামিদ মজুমদারকে কাজ পাইয়ে দেবে বলে দুই কোটি টাকার চেক নিয়েছেন। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে এক কোটি টাকা তুলে ফেলেছেন। কিন্তু তিনি (এমডি কাউছার হামিদ মজুমদার) এখনও কাজ পাননি। তিনি (ইস্কান্দার মির্জা) অন্য লাইসেন্স দিয়ে কাজটি ভাগিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু এই লোক থেকে টাকা নিয়েও তিনি (ইস্কান্দার মির্জা) কাজটি তাকে (কাউছার হামিদ মজুমদার) দিচ্ছেন না।’

সেতুমন্ত্রীর ভাই ফেসবুক লাইভে আরও বলেন, ‘আমি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের দায়িত্বে কখনও যাব না। আমার এমপি হওয়ারও কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই। আমি নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের কোনো দায়িত্ব নেব না। আমি কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন সদস্য হিসেবে কাজ করে যেতে চাই। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, যিনি কাজ করেন, তিনিই নেতা। দায়িত্বে না থেকেও কাজ করা যায়, সে প্রমাণ আমি করতে চাই।’

 

Advertisement
Share.

Leave A Reply