fbpx

কলকাতা বইমেলায় ‘বাংলাদেশ দিবস’ পালিত

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় পালিত হলো ‘বাংলাদেশ দিবস’। শনিবার ‘বাংলাদেশ দিবসের তাৎপর্য’ নিয়ে আলোচনা ও ‘আগামী দুই দশকে বাংলা সাহিত্য’ নিয়ে আলোচনা- মোট দুই অংশে অনুষ্ঠানটি পালন করা হয়।

সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক ও সাংবাদিক সুভাষ সিংহ রায়, ভারতের বিশিষ্ট কবি বীথি চট্টোপাধ্যায়, আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলার আয়োজক সংস্থা কলকাতা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের সভাপতি সুধাংশু শেখর দে, গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম। সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।

ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘২০২৩ সালে ঢাকাতে এই মেলা করতে চাই। এ নিয়ে বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের আবেদন পৌঁছে দেওয়ার আবেদন জানিয়েছি। ১৯৯৬ সালে প্রথমবার কলকাতা বইমেলায় যুক্ত হয় বাংলাদেশ। এরপর বাংলাদেশ ক্রমশ তার স্থান বাড়াতে বাড়াতে বিশাল একটা জায়গা করে নেয়। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ থিম কান্ট্রি হলো। সেই থেকে বাংলাদেশের বইয়ের প্রতি এপার বাংলার পাঠকদের চাহিদা তৈরি হলো। বাংলাদেশের বইয়ের বিক্রি বাড়লো।’

বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহ-সভাপতি মাজহারুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। সেই জায়গাটি আমাদের শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতির। কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে এই সম্পর্ক আটকানো যাবে না।

সুধাংশু শেখর দে বলেন, ‘গত বছর কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ থিম কান্ট্রি ছিল। সে বছর অন্যান্য প্রকাশককে কম জায়গা দেওয়া হয়েছিল। কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ সব সময় গুরুত্ব পায়। আমরা মেলায় একটা নির্দিষ্ট দিনে বাংলাদেশ দিবস পালন করি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।’

বীথি চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘আমি মনে করি বাংলাদেশ আমাদের গর্বের দেশ। বাংলাদেশের লোক বলতে আমার নিজেকে গর্ববোধ হয়। আমরা যারা বাংলা ভাষায় কথা বলি বাংলাদেশ তাদের সবার দেশ।

Advertisement
Share.

Leave A Reply