fbpx

গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতাল ইসরায়েলি হামলায় বন্ধের পথে

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা প্রতিটি মৌলিক অধিকার থেকেই গাজার বাসিন্দারা দিনে দিনে দূরে সরে যাচ্ছেন। যুদ্ধ তাদের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার সব কিছু এক প্রকার শেষ করে দিয়েছে। এমনকি ইসরায়েলের ক্রমাগত হামলার মুখে বন্ধের পথে গাজার একমাত্র ক্যান্সার হাসপাতাল।

প্রতিবেদনে বলা হয়, হাসপাতালটি রেডিওলজির মতো কিছু পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে। অবরুদ্ধ এ পরিস্থিতিতে গাজার নয় হাজার ক্যান্সার রোগী চিকিৎসার জন্য অন্য কোথাও যেতে পারছেন না।

এ তুরস্ক-ফিলিস্তিন ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের কর্মকর্তা ড. সুভি সাকেক। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, হাসপাতালের সেবা জারি রাখার জন্য অতিপ্রয়োজনীয় জ্বালানির সংকট শুরু হয়েছে। পাশাপাশি কেমোথেরাপির জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধের সংকটেও পড়েছি আমরা। আমরা শুধু অপরিহার্য সেবাগুলো দিতে পারছি। তবে রোগ নির্ণয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা এরই মধ্যে বন্ধ করে দিতে হয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের নজীরবিহীন হামলার পর ইসরায়েল গাজায় গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দিলে সেখানে এই মানবিক সংকটের সৃষ্টি হয়। গাজার বিদ্যুৎ ও জ্বালানির উৎস হচ্ছে ইসরায়েল।

ইসরায়েল অবরোধ দেয়ায় হাসপাতালগুলো বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পড়ে। যার ফলে অনেক ধরনের সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এভাবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট চলতে থাকলে ক্যান্সার হাসপাতালটি দ্রুতই বন্ধ হয়ে যাবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply