fbpx

২৫ নভেম্বর থেকে সরকারি স্কুলে ভর্তির আবেদন, ১৫ ডিসেম্বর লটারি

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের সরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে ২০২২ সালে বিভিন্ন ক্লাসে ভর্তির আবেদনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২৫ নভেম্বর বেলা ১১ টা থেকে ৮ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে এই আবেদন গ্রহণের কার্যক্রম।

মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) থেকে ২০২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির এই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।

যেখানে জানানো হয়েছে, এবারও স্কুল থেকে কোনো ভর্তি ফরম বিতরণ করা হবে না। ভর্তির আবেদন শুধু অনলাইনে এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আগামী ১৫ ডিসেম্বর অনলাইনে লটারির মাধ্যমে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

২০২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শুধু টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল ফোন থেকে এসএমএসের মাধ্যমে এই ফি দেওয়া যাবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগরীর ৪৪টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (তিনটি ফিডার শাখাসহ) তিনটি ভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত থাকবে। আবেদনের সময় একজন প্রার্থী একই গ্রুপে পছন্দের ক্রমানুসারে সর্বাধিক পাঁচটি স্কুল নির্বাচন করতে পারবে। এ ছাড়া সারা দেশে আবেদনকারীরা আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠান নির্বাচনকালে থানাভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা পাবে। এ ক্ষেত্রে প্রার্থীরা প্রাপ্যতার ভিত্তিতে প্রতিটি আবেদনে সর্বোচ্চ পাঁচটি স্কুল পছন্দের ক্রমানুসারে নির্বাচন করতে পারবে।

ডাবল শিফটের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। একই পছন্দক্রমের স্কুল বা শিফট দ্বিতীয়বার পছন্দ করা যাবে না।

২০২২ শিক্ষাবর্ষে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠেয় ডিজিটাল লটারি কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের বাইরের প্রতিষ্ঠানগুলোকেও স্ব স্ব ভর্তি কমিটির মাধ্যমে লটারি প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে স্ব স্ব ভর্তি কমিটির উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া নিষ্পন্ন করা ছাড়া অন্য কোনো পরীক্ষা নেওয়া যাবে না।

এছাড়া সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে কর্মরত শিক্ষক/শিক্ষিকা/কর্মচারীদের ভর্তির উপযুক্ত সন্তান সংখ্যার সমসংখ্যক আসন ওই প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষিত থাকবে। এ ক্ষেত্রে তাদের অনলাইনে আবেদনের প্রয়োজন নেই।

শিক্ষক/শিক্ষিকা/কর্মচারী সরকারি মাধ্যমিক বালক বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলে এবং তার ভর্তি উপযুক্ত সন্তান বালিকা হলে পার্শ্ববর্তী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে। একইভাবে শিক্ষক/শিক্ষিকা/কর্মচারী সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকলে এবং তাঁর ভর্তি উপযুক্ত সন্তান বালক হলে পার্শ্ববর্তী সরকারি বালক বিদ্যালয়ে আসন সংরক্ষিত রাখতে হবে। অর্থাৎ, সরকারি মাধ্যমিক স্কুলে কর্মরত শিক্ষক/শিক্ষিকার সন্তান ভর্তির যে ২ শতাংশ কোটা নীতিমালায় সংরক্ষিত ছিল, তা তুলে দেওয়া হয়েছে।

অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ ও ভর্তিসংক্রান্ত বিস্তারিত নিয়মাবলি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের Secondary circular/order এবং টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply