আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা সহযোগী সংগঠন আকুমেন ২২ বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীকে পরিবর্তনের নায়ক (চেঞ্জ মেকার) নির্বাচিত করে ফেলোশিপ দিয়েছে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে গভীর পর্যবেক্ষণ ও যাচাই বাছাই শেষে ‘আকুমেন ফেলোস ইন বাংলাদেশ’-এর দ্বিতীয় গ্রুপের ‘চেঞ্জ মেকার’ নির্বাচন করা হয়েছে।
২০২১ সালের এই গ্রুপটিতে তারাই স্থান পেয়েছেন যারা লাভজনক এবং অলাভজনক দুই খাতেই একজন সফল সামাজিক উদ্যোক্তা। তারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তনের জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন, বিদ্যমান সমস্যাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন এবং প্রচলিত বয়ানকে বদলে দেয়ার মতো গল্প বলেছেন।
এই ২২ চেঞ্জ মেকার হলেন: ফাহাদ ইফাজ, সিইও, আইফার্মার; সুব্রত কুমার কুন্ডু, প্রতিষ্ঠাতা সিইও, ভালো সোস্যাল এন্টারপ্রাইজ; আদদীন মৌরিন, ম্যানেজার অব অপারেশনস, বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার; সাজিদা রহমান ড্যানি, চেয়ারম্যান, পিএফডিএ- ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টার ট্রাস্ট; শামসিন আহমেদ, সিইও ও প্রধান উপদেষ্টা, আইডেনটিটি ইনক্লুশন; মোহাম্মদ রেজোয়ানুর রহমান, প্রকল্প সমন্বয়ক, ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ; দেবজ্যোতি সাহা, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, কাইজেন রিসার্চ স্পেশালিস্ট লিমিটেড; মালিহা ফাউজিয়া, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, টিচ ফর বাংলাদেশ; জাহেদুল আমিন, সহপ্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক, লাইটক্যাসল পার্টনারস; অভিক আলম, প্রতিষ্ঠাতা, ওয়েবেবল বাংলাদেশ লিমিটেড; সাইফুল হক, প্রিন্সিপাল, কাউন্টার ফোটো-এ সেন্টার ফর ভিজ্যুয়াল আর্টস; ড. সাকিয়া হক, প্রতিষ্ঠাতা, ট্রাভেলেটারর্স অব বাংলাদেশ অ্যান্ড মেডিক্যাল অফিসার, ডিজিস কন্ট্রোল, সিভিল সার্জন অফিস, কক্সবাজার; সায়েদা সামারা মর্তাজা, রিজিওনাল মুভমেন্ট বিল্ডার, এশিয়া, শি ডিসাইডস; তৃষিয়া নাশাতারান, প্রতিষ্ঠাতা, প্রজেক্ট ডিজাইনার অ্যান্ড কোঅডিনেটর, মেয়ে নেটওয়ার্ক; উমামা জিল্লুর, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, কথা; শাহরিয়ার রহমান, সিইও, ক্রিয়েটিভ কনজারভেটিভ অ্যালায়েন্স (সিসিএ); স্বর্ণলতা রায়, প্রেসিডেন্ট, সিলেট উইমেন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি; আছিয়া খালেদা, প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক, উইমেন ইন ডিজিটাল; মো. সাদ্দাম হোসাইন রনি, সিনিয়র অপারেশনস কোঅর্ডিনেটর, ড্রিঙ্কওয়েল; এশরাত ওয়ারিস, প্রিন্সিপাল, প্রোডাক্ট অ্যান্ড বিজনেস, মি সোল শেয়ার; উম্মে শারমিন কবির, প্রতিষ্ঠাতা, উরিতু।