fbpx

খাবার ডেকে আনতে পারে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

বিশ্বব্যাপী চলছে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব। পরিসংখ্যান বলছে, বিগত চল্লিশ বছরে বিশ্বে পুরুষদের শুক্রাণুর পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে গড়ে ৫৯ শতাংশ। ঠিক কী কারণে এমনটা ঘটছে, তা নিশ্চিত নন বিজ্ঞানীরা। তবে সাম্প্রতিক কিছু গবেষণা বলছে, দৈনন্দিন জীবনচর্চা ও খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই বাড়িয়ে দিতে পারে বন্ধ্যত্বের আশঙ্কা। দেখে নিন, কী কী খাবার খেলে বেড়ে যেতে পারে এই আশঙ্কা-

ফ্যাটিঅ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার

আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার শুক্রাণু উৎপাদনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে পারে। পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটিঅ্যাসিড অন্ডকোষে জমা হতে পারে। বীর্যে এই ধরনের স্নেহ পদার্থের উপস্থিতি কমাতে পারে শুক্রাণুর ঘনত্বও।

প্রক্রিয়াজাত মাংস
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রক্রিয়াজাত মাংস শুক্রাণুর পরিমাণ হ্রাসের অন্যতম প্রধান কারণ। প্রক্রিয়াজাত মাংসেও প্রচুর পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট ও আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটিঅ্যাসিড থাকে। পাশাপাশি, এই ধরনের মাংসে কৃত্রিম সংরক্ষক ও উৎসেচকের অবশিষ্টাংশ থাকে। তা শুক্রাণু উৎপাদনে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

ধুমপান ও মদ্যপান 
গাঁজা ও সিগারেট শুক্রাণুর সমস্যা ডেকে আনতে পারে। মাঝেমধ্যে মদ্যপান করলে খুব একটা অসুবিধা না হলেও, নিয়মিত অতিরিক্ত মদ্যপান শুক্রানুর গঠনগত বিকৃতি ঘটাতে পারে।

অতিরিক্ত স্নেহজাতীয় পদার্থযুক্ত খাবার
বর্তমানে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবাদি পশুকে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়ে থাকে। এর প্রভাব পরে দুধেও। এই ধরনের গবাদি পশুর দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থ থাকে অনেক বেশি। সম্প্রতি ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সি যুবকদের উপর করা একটি সমীক্ষা বলছে, এ ধরনের দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য খেলে শুক্রাণুর চলাচল, গতি ও আকৃতিতে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply