fbpx

গণপরিবহনে দাঁড়িয়ে যাত্রী নেয়া যাবে না, মানতে হবে পাঁচ শর্ত

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশে দফায় দফায় লকডাউনে সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী বন্ধ ছিল গণপরিবহন। তবে ১১ আগস্ট (বুধবার) থেকে শিথিল করা হয়েছে লকডাউন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিনোদন কেন্দ্র ছাড়া খোলা থাকছে সব কিছু। একই সাথে চলবে গণপরিবহন। তবে পরিবহনে দাঁড়িয়ে যাত্রী বহন করতে পারবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।

এবার শতভাগ যাত্রী বহন করতে পারবে পরিবহনগুলো। তবে গণপরিবহনে আসন সংখ্যার বাইরে দাঁড়িয়ে যাত্রী পরিবহন করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানানো হয়।

এমন নির্দেশনা দিয়ে গণপরিবহন চলাচলের বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।

বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া নির্দেশনগুলো।

১. আসন সংখ্যার অতিরিক্ত কোনো যাত্রী পরিবহন করা যাবে না এবং দাঁড়িয়ে কোনো যাত্রী বহন করা যাবে না। সড়ক পথে গণপরিবহন চলাচলের ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন (সিটি করপোরেশন এলাকায় বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক) নিজ নিজ অধিক্ষেত্রের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, সংশ্লিষ্ট দফতর/ সংস্থা, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করে প্রতিদিন মোট পরিবহন সংখ্যার অর্ধেক চালু করতে পারবে।

২. পূর্বের ভাড়ায় (৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া প্রযোজ্য হবে না) গণপরিবহন চলবে। পূর্বের ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া কোনোভাবেই আদায় করা যাবে না।

৩. গণপরিবহনের যাত্রী, চালক, সুপারভাইজার/কন্ডাক্টর, হেলপার-কাম ক্লিনার এবং টিকিট বিক্রয় কেন্দ্রের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদের জন্য প্রয়োজনীয় হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৪. যাত্রার শুরু ও শেষে যানবাহন পরিস্কার-পরিচ্ছন্নসহ জীবাণুনাশক দিয়ে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। এছাড়া যাত্রীদের হাতব্যাগ, মালপত্র জীবাণুনাশক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত করার ব্যবস্থা যানবাহনের মালিকদের করতে হবে।

৫. গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়াদি মেনে চলতে হবে। অন্যথায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply