fbpx

গ্রামগঞ্জের করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হবে কিভাবে?

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হবার পর গ্রাম থেকে শহরেই শনাক্তের সংখ্যা ছিল বেশি। এবছর এপ্রিল থেকে শহরের তুলনায় গ্রামেই বেড়েছে সংক্রমণের সংখ্যা। শনাক্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যাটার দিক থেকেও শহরের তুলনায় গ্রামের পরিস্থিতি এখন অনেক বেশি নাজুক।

আইইডিসিআর এর উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন বিবিএস বাংলাকে বলেন, ‘ভারতের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায়, গ্রাম পর্যায়ে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকে। এছাড়া স্বাস্থ্যবিধি না মানা, মানুষের শহর ও গ্রামে আসা-যাওয়া, উপসর্গ গোপন করে চলাফেরা, নমুনা পরীক্ষায় অনীহা এবং হাটে-ঘাটে মানুষের অবাধ চলাচলকে দায়ী করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

গ্রামেগঞ্জে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় স্থানীয় চিকিৎসা ব্যবস্থায়, তা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে। জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে বেডের সীমিত সংখ্যা, অক্সিজেন ও আইসিইউর ব্যবস্থা না থাকায় ঢাকার হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর চাপ বাড়ছে। ঢাকার হাসপাতালগুলোতে ভর্তি রোগীর ৭৫ শতাংশ গ্রাম থেকে আসা। এসব রোগীদের একটা বড় অংশ শেষ সময়ে হাসপাতালে আসায় মৃত্যুও বাড়ছে।

রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার বলেন, ‘টিকা কার্যক্রম তো চলছেই। টিকা নেওয়ার পরেও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। তবেই করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।’

Advertisement
Share.

Leave A Reply