fbpx

জায়েদ খান কি খুব খারাপ?

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

জায়েদ খানকে নিয়ে অভিযোগের যেন শেষ নেই। শুধু চলচ্চিত্র পাড়া নয়, বাংলা সিনেমার দর্শকও যেন জায়েদ খানের বিরুদ্ধে লড়েছে ভোটের ময়দানে। এক মাস ধরেই জায়েদের সমালোচনায় মুখর ছিল দর্শকরা।

তবে সব গুঞ্জন আর প্রত্যাশাকে মিথ্যা প্রমাণ করে সপদে বহাল থেকে নতুন ইতিহাস তৈরি করতে যাচ্ছেন এই ঢালিউড অভিনেতা। ৩৩ বছর পর শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে হ্যাট্রিক করলেন বরিশালের এই সন্তান।

এর আগে ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত টানা তিনবার এই পদে ছিলেন খল অভিনেতা আহমেদ শরীফ।

এতো আলোচনা আর সমালোচনার পরও জায়েদ খান কীভাবে হ্যাট্রিক করেন? এই প্রশ্ন অনেকেরই।

অনেকেই বলেন দুস্থ অসহায় শিল্পীদের শুধু নয়, জয় করেছেন সিনিয়র শিল্পীদেরও মন। যখন যার প্রয়োজন ছুটে গেছেন ঘড়ির দিকে না তাকিয়েই।

জায়েদ খান সাংগঠনিক নেতা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন এটা বলাই যায়। তবে তার অভিনয় আর চলচ্চিত্র নিয়েই কমই আলোচনা হয়েছে মিডিয়ায়।

২০০৮ সালে মহম্মদ হান্নানের ‘ভালোবাসা ভালোবাসা ছবিটি দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু হয় জায়েদের। পরের বছর মনতাজুর রহমান আকবরের ‘কাজের মানুষ ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘মন ছুঁয়েছে মন’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১০ সালে মুক্তি পায় তার অভিনীত এফ আই মানিক পরিচালিত ‘আমার স্বপ্ন আমার সংসার’ এবং মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘মায়ের চোখ’ ও ‘রিকশাওয়ালার ছেলে’। ২০১২ সালে এম এম সরকারের পরিচালনায় শাবনূরের বিপরীতে ‘আত্মগোপন’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এখন পর্যন্ত প্রায় বিশটিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন তিনি।

এসএসসি পাস করে ১৯৯৫ সালে ঢাকায় এসে ঢাকা সিটি কলেজে ভর্তি হন। উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, যেখানে তিনি ইতিহাসে এমএ সম্পন্ন করেন। তার তিন ভাইবোন। ২০১২ সালে তার মা শাহিদা হক রত্নগর্ভা হিসাবে পুরস্কৃত হন।

Advertisement
Share.

Leave A Reply