বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদ। এসময় সৌদি আরবগামী প্রবাসী কর্মীদের প্রথম বুস্টার ডোজ প্রয়োগ করা হবে বলেও জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী জানান, প্রবাসীদের সুবিধার্থে এবার চট্টগ্রাম ও সিলেটেও স্থাপন করা হবে করোনার আরটি-পিসিআর ল্যাব।
এদিকে চীনের তৈরি সিনোফার্মের টিকা নিয়ে এর আগে সৌদি আরবে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সম্প্রতি সৌদি কর্তৃপক্ষ জানায়, সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাকের টিকা গ্রহণকারীদেরও সৌদি আরবে প্রবেশের ক্ষেত্রে সেদেশে অনুমোদিত চারটি টিকার কোনো একটির বুস্টার ডোজ নিতে হবে।
সেই টিকাগুলো হলো: অক্সফোর্ডের অ্যাস্ট্রাজেনেকা, ফাইজারের-বায়োনটেক, জনসন অ্যান্ড জনসন এবং মডার্নার টিকা।
আর এ টিকা জটিলতার কারণেই দেশে আটকে আছেন সৌদিগামী প্রায় ৩০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েই সৌদিগামী কর্মীদের করোনা প্রতিরোধে টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী।
দেশে বুস্টার ডোজের সনদপ্রাপ্তির ব্যবস্থা হলেই রাজধানীর সাতটি সেন্টার থেকে বুস্টার ডোজ প্রয়োগ করার কথাও প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদ।