চারটি জাহাজে করে চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছালো ১ হাজার ৪৬৪ জন রোহিঙ্গা।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকা থেকে তৃতীয় দফায় স্থানান্তরের অংশ হিসেবে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে রোহিঙ্গারা রওনা হয়। বেলা ১টার দিকে তারা ভাসানচরে পৌঁছায়।
রোহিঙ্গাদের বহনকারী এই চারটি জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের দু্টি জাহাজ ও চারটি স্পিডবোট সাথে ছিল বলে জানান নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তা।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছেছে ১ হাজার ৭৭৮ জন রোহিঙ্গা। গত মাসেও দুই দফায় ৩ হাজার ৪৪৬ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়। এছাড়াও, ফেব্রুয়ারিতে চতুর্থ দফায় আরও অন্তত ৫ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানা যায় এই প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত একটি সরকারি সংস্থার কর্মকর্তাদের কাছ থেকে।
প্রায় ১৩ হাজার একর আয়তনের এই চরে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে ২ হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয় করে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।