fbpx

পাওয়া যাচ্ছে না ‘হাওয়া’র টিকেট, স্টার সিনেপ্লেক্সে প্রতিদিন ২৬টি শো

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

মুক্তির আগ থেকেই আলোচনায় ছিল মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম ছবি ‘হাওয়া’। ছবির ট্রেলার, পোস্টার প্রকাশের পর আলোচনা আরও বাড়তে থাকে, বাড়ে দর্শক আগ্রহ। দর্শকের সেই আগ্রহের পালে যেন ঝড় হয়ে হানা দেয় এই চলচ্চিত্রের ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি।

ঢালিউডে একটি কথা প্রচলিত আছে, গান হিট তো ছবি হিট। ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটিও বোধহয় সেদিকেই হাঁটছে। ২৯ জুলাই ছবিটি দেশের ২৪টি হলে মুক্তি পাচ্ছে। তবে মুক্তি পাবার আগেই ছবিটির আগাম টিকিট শেষের পথে।

স্টার সিনেপ্লেক্সের জ্যেষ্ঠ ব্যবস্থাপক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ জানান, স্টার সিনেপ্লেক্সের সব শাখায় প্রতিদিন ‘হাওয়া’র ২৬টি শো চলবে। এরই মধ্যে প্রথম তিন দিনের অগ্রীম টিকেট বিক্রি শেষ। রাজধানীর ব্লকবাস্টার সিনেমাসে ‘হাওয়া’র প্রতিদিন ৯টি শো রাখা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গ্র্যান্ড সিলেট হোটেল মুভি থিয়েটারের তিন দিনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শেষ। এখন পরের দিনগুলোর টিকিট বিক্রি চলছে। নারায়ণগঞ্জের সিনে স্কোপের আগাম তিন দিনের টিকিট সোল্ডআউট।

বুড়িগঙ্গার ওপারে লায়ন সিনেমাসের দুটি হলের একটির দুই দিনের আগাম টিকিট বিক্রি শেষ হওয়ার কথা জানান এর পরিচালক মুশফিকুর রহমান।

শ্যামলী কমপ্লেক্স, রুটস সিনেক্লাব (সিরাজগঞ্জ)-এ ইতোমধ্যে ‘হাওয়া’র অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে। এখানেও প্রথম ৩দিন দিনের টিকেট অগ্রিম বিক্রি হয়ে গেছে।

বাংলা ছবির অগ্রীম টিকেট বিক্রি হওয়ার ঘটনা বিরল। সিনেমা দেখার এই আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন নির্মাতা সুমন।

পাওয়া যাচ্ছে না ‘হাওয়া’র টিকেট, স্টার সিনেপ্লেক্সে প্রতিদিন ২৬টি শো

ছবির শুটিংয়ে নাজিফা তুষি। ছবি : সংগৃহীত

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অতল সমুদ্রে গন্তব্যহীন একটি ফিশিং ট্রলারে আটকে পড়া আটজন মাঝি মাল্লা এবং এক রহস্যময় বেদেনীকে ঘিরে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে। নির্মাতার বরাতে জানা গেছে, হাওয়া চলচ্চিত্রটি মূলত একালের রূপকথা, বহুল প্রচলিত এই ফর্মটি সিনেমার পর্দায় নতুন আঙ্গিকে দেখতে পাবেন দর্শক।

মেজবাউর রহমান সুমনের কাহিনী এবং সংলাপে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন জাহিন ফারুক আমিন, সুকর্ণ সাহেদ ধীমান ও মেজবাউর রহমান সুমন।

এতে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, নাজিফা তুষি, শরীফুল ইসলাম রাজ, সুমন আনোয়ার, সোহেল মণ্ডল, নাসির উদ্দিন খান, রিজভী রিজু, মাহমুদ আলম এবং বাবলু বোস। চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ করেছেন কামরুল হাসান খসরু, সম্পাদনা সজল অলক, আবহ সঙ্গীত রাশিদ শরীফ শোয়েব, এবং গানের সঙ্গীতায়োজন করেছেন ইমন চৌধুরী।

চলচ্চিত্রটির নির্মাণ সংস্থা ফেইসকার্ড প্রোডাকশন এবং প্রযোজনা সংস্থা সান মিউজিক এন্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড । ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে নভেম্বরে ছবিটির শুটিং হয় গভীর সমুদ্রে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply