প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফল ত্রুটির কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মোছা. নূরজাহান খাতুনকে প্রধান করে ওই তদন্ত কমিটি গঠনের কথা জানান মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন।
তিনি জানান, কমিটির বাকি দুই সদস্যের মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (আইএমডি) এবং মন্ত্রণালয়ের সিস্টেম এনালিস্ট রয়েছেন। কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ২০২২ সালের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। এর কয়েক ঘণ্টা পর ‘কারিগরি ত্রুটির’ কথা তুলে ধরে এক বিজ্ঞপ্তিতে ফলাফল স্থগিতের কথা জানায় অধিদপ্তর।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন, “আমরা দুপুরে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল দিয়েছিলাম। পূর্ণাঙ্গ ফলাফল তো প্রকাশ করতে পারিনি। এখন যান্ত্রিক কিছু ত্রুটি ধরা পড়েছে; তাই ফল স্থগিত করা হল। বুধবার দুপুরের মধ্যে পুরো ফল প্রকাশ করা হবে।”
ত্রুটি সংশোধনের পর বুধবার বিকালে পুনরায় ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল প্রকাশের কথা জানানো হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে।
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রাথমিক শিক্ষা অধদিপ্তরের ওয়বেসাইট http://www.dpe.gov.bd এবং মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট http://www.mopme.gov.bd এবং স্থানীয়ভাবে বিভাগীয় উপপরিচালকের কার্যালয়, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় এবং উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসারের কার্যালয় থেকে পাওয়া যাবে।
