দেশে বিদ্যুতের ঘাটতি কমাতে গত ১৯ জুলাই থেকে চলছে শিডিউল করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। শুরুর দিকে একঘন্টা করে লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও এখন প্রতিদিনই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দফায় দফায় লোডশেডিং হচ্ছে।
চলতি অক্টোবর মাস থেকে লোডশেডিং পুরোপুরি কমবে বলে জানিয়েছিল সরকার। কিন্তু অবস্থা আরও বেগতিক হয়েছে, লোডশেডিং আরও বেড়েছে। প্রচণ্ড গরম, আর লোডশেডিং- দুইয়ে মিলিয়ে রাজধানীবাসীর নাকাল অবস্থা।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র বলছে, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দিনে সর্বোচ্চ ২ হাজার থেকে ২ হাজার ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং করা হয়েছে। এখন তা বেড়ে আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত হয়েছে, যা গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত তিন মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং হচ্ছে এখন। ঢাকায় বিদ্যুৎ বিতরণের দায়িত্বে থাকা ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এটি নিশ্চিত করেছেন।
কোথায় কখন বিদ্যুৎ থাকবে না সেই সূচি অনেকটাই ‘অকার্যকর’ হয়ে পড়েছে। এমনকি মাঝরাতেও বিদ্যুৎ বিভ্রাটে পড়তে হচ্ছে নগরবাসীকে।
এরপরও বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) কোথায় কখন লোডশেডিং করবে, সে তালিকা জানিয়ে দিয়েছে।
ডেসকো ও ডিপিডিসি আওতাভুক্ত এলাকার লোডশেডিং শিডিউল দেখতে ক্লিক করুন।
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)
ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)