fbpx

মোবাইল ব্যালেন্সের মাধ্যমে সরকারি নাগরিক সনদ সেবা চালু করল এটুআই-রবি

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

গ্রাহকের মোবাইল ব্যালেন্স বা ডিরেক্ট অপারেটর বিলিং (ডিওবি) ব্যবহার করে সরকারি সার্টিফিকেশন বা প্রত্যয়ন এবং মাইগভ সেবার অর্থ পরিশোধের সেবা চালু করেছে অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এবং রবি।

ডিওবি-ভিত্তিক পেমেন্ট পদ্ধতি সংযোজনের মাধ্যমে প্রত্যয়ন (https://prottoyon.gov.bd) এবং মাইগভ (https://www.mygov.bd) প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধিত নাগরিকরা সহজেই রবি মোবাইল ব্যালেন্স ব্যবহার করে ঘরে বসে তাদের সনদপত্র সেবার জন্য অর্থপ্রদান করতে পারবেন।

প্রত্যয়ন পোর্টাল ব্যবহার করে এর আগে বাংলাদেশের নাগরিকরা তাদের মেয়র বা কাউন্সিলর বা চেয়ারম্যানের কাছে অনলাইনে এই সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতেন এবং অনেক ক্ষেত্রেই তাদের কাছে ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি না থাকায় সরাসরি সরকারি অফিসে গিয়ে পেমেন্ট সম্পূর্ণ করতে হতো।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, হেড অব ই-কমার্স রেজওয়ানুল হক জামী, ই-সার্ভিস টিম লিড মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, ন্যাশনাল কনসালটেন্ট মোহাম্মদ মশিউর রহমান, রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার শাহেদ আলম, ভাইস-প্রেসিডেন্ট পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি শরীফ শাহ জামাল রাজ এবং জেনারেল ম্যানেজার, ভ্যাস অ্যান্ড নিউ বিজনেস শফিক শামসুর রাজ্জাক সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম বলেন, “আমরা এটুআই-এর সাথে প্রথমবারের মতো বিভিন্ন নাগরিক সেবা, যেমন জাতীয়তা সনদ, জন্ম সনদ, বিবাহ সনদ ইত্যাদি প্রাপ্তির জন্য গ্রাহকের মোবাইল ব্যালান্স ব্যবহার করে অর্থ প্রদানের সেবা চালু করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। আমি নিশ্চিত ভবিষ্যতে এই উদ্যােগ অন্যান্য সরকারি সেবা প্রাপ্তি এবং স্মার্ট গভর্নমেন্ট বাস্তবায়নে বিপ্লব আনবে।”

এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, “আমাদের ইউনিফাইড মোবাইল পেমেন্ট সিস্টেম, একপে প্ল্যাটফর্মে সব ব্যাংক এবং এমএফএস সেবা প্রদানকারীকে সংযুক্ত করে ২৩টি ইউটিলিটিসহ নাগরিক সেবা প্রাপ্তিতে পেমেন্ট সুবিধা চালু করা হয়। এমএফএস এবং এজেন্টভিত্তিক পেমেন্ট সুবিধা থাকা সত্ত্বেও গত এক দশকে মোট জনসংখ্যার ১৮% ব্যাংকিং সেবার বাইরে অবস্থান করছে। পিটুজি পেমেন্টের প্রসার বৃদ্ধি করতে আমরা সরকারি ইকোসিস্টেমে মোবাইল অপারেটরদের সাথে ডিওবি চালু করছি। এর মাধ্যমে নাগরিকের সময়, খরচ এবং যাতায়াতের সময় কমিয়ে আনবে, যা স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১ অর্জনে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ভবিষ্যতে নাগরিকদের সুবিধার জন্য আমরা এ ধরনের আরও নাগরিক পরিষেবা চালু করতে চাই।”

Advertisement
Share.

Leave A Reply