বিদ্যুতের ঘাটতি কমাতে গত ১৯ জুলাই থেকে চলছে শিডিউল করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং। শুরুর দিকে একঘন্টা করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং হওয়ার কথা থাকলেও প্রতিদিনই এখন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দফায় দফায় লোডশেডিং হচ্ছে।
টানা ছুটির মধ্যে সাপ্তাহিক বন্ধের দিনও বড় ধরনের লোডশেডিংয়ের মুখে পড়তে হয়েছে ঢাকাবাসীকে। কোথায় কখন বিদ্যুৎ থাকবে না সেই সূচি অনেকটাই ‘অকার্যকর’ হয়ে পড়েছে। এমনকি মাঝরাতেও বিদ্যুৎ বিভ্রাটে পড়তে হচ্ছে নগরবাসীকে।
বিশেষ করে, সম্প্রতি জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের পর শুক্রবার দিনে ও রাতে সমানতালে বিদ্যুতের যাওয়া আসা দেখেছে রাজধানীবাসী। এই অবস্থাকে বিতরণকারী কর্তৃপক্ষও অবস্থা ‘নাজুক’ বলে মেনে নিচ্ছে। তারা বলছে, লোডশেডিংয়ের সূচি দিয়েও ইদানীং তা রক্ষা করা যাচ্ছে না।
এরপরও শনিবার (৮ অক্টোবর) রাজধানীর বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) কোথায় কখন লোডশেডিং করবে, সে তালিকা জানিয়ে দিয়েছে।
ডেসকো ও ডিপিডিসি আওতাভুক্ত এলাকার লোডশেডিং শিডিউল দেখতে ক্লিক করুন।
ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)