fbpx

‘রোহিঙ্গারা ফিরে গেলে যে সুবিধা পাবে জানানো হয়েছে’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

রোহিঙ্গারা রাখাইনে ফিরে গেলে কী কী সুযোগ সুবিধা পাবে, সে সম্পর্কে তাদের ধারণা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিকল্প মুখপাত্র রফিকুল আলম।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে বিকল্প মুখপাত্র রফিকুল আলম জানান, বর্তমানে বাংলাদেশ-মিয়ানমার-চীনের একটি ত্রিপাক্ষিক উদ্যোগে রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের কাজ চলমান রয়েছে। বাংলাদেশ মিয়ানমারে চলমান পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। পরিস্থিতির উন্নতি হলে, দ্রুত সময়ে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন শুরু হবে বলে আশা করা যায়। জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ, টেকসই এবং স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন শুরু করার জন্য রাখাইনে প্রত্যাবাসনের পরে রোহিঙ্গারা কী কী সুযোগ সুবিধা পাবে, সে সম্পর্কে রোহিঙ্গাদের ধারণা দেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঘানা সফর

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আগামী ৫-৬ ডিসেম্বর ঘানার রাজধানী আক্রায় অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দেবেন বলে জানান বিকল্প মুখপাত্র।

তিনি জানান, শান্তিরক্ষা মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল শান্তিরক্ষীদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা, তাদের নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলায় কৌশলগত যোগাযোগের ওপর গুরুত্বারোপ, শান্তিরক্ষীদের মানসিক সুস্বাস্থ্য, শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন। এছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী কয়েকটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক ও বিভিন্ন সাইড-ইভেন্টে অংশগ্রহণ করবেন।

 

Advertisement
Share.

Leave A Reply