অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটতে যে ভোগান্তি হচ্ছে, সেটা দূর হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার মাসুদ সারওয়ার। সার্ভারে ধীর গতি হওয়ার কারণে এই ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
শনিবার সকালে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই কথা বলেন।
মাসুদ বলেন, ‘যেহেতু অনেক লোক হিট করছে, সার্ভারে চাপ বাড়ছে। হয়তো সেই কারণে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে যাচ্ছে। এটা স্বাভাবিকভাবেই ঠিক হয়ে যাবে।’
৮ এপ্রিল সকাল পর্যন্ত ১১ হাজার ৫৭০টি বিক্রি হয়েছে। পশ্চিমাঞ্চলের টিকিট এখনো অবিক্রিত রয়েছে, জানান রেলওয়ে স্টেশনের ম্যানেজার।
মাসুদ আরও বলেন, ‘বর্তমান যে সিস্টেম রয়েছে তাতে প্রতি মিনিটে একসঙ্গে ৮ হাজার লোক টিকিট কাটতে পারবে। সেখানে প্রতি মিনিটে যদি হিট পড়ে ১ লাখ, যেহেতু এখন পর্যন্ত ১৩ লাখ ৭০ হাজারের মতো হিট পড়েছে; এই কারণে হয়তো টিকিট কাটার হার কম।’
কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস, লালমনিরহাট এক্সপ্রেস, দ্রুত যান এক্সপ্রেস ও পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। বাকি সব ট্রেনে কোথাও-না কোথাও টিকিট আছে। অবিক্রিত রয়েছে। সেগুলো যাত্রীরা পর্যায়ক্রমে কাটতে পারবে।
অন্যদিকে সহজ ডটকমের বরাত দিয়ে মাসুদ জানান, যেহেতু আজকের টিকিটের চাহিদা বেশি, সবাই একসঙ্গে হিট করছেন তাই সার্ভার জ্যাম হয়েছে। সার্ভার সমস্যা স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসবে। তখন সবাই টিকিট কাটতে পারবেন।