fbpx

হাসপাতাল চাইলে ফার্মেসি খোলা রাখার সময়সীমা পুনর্বিবেচনা করা হবে: তাপস

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সংশ্লিষ্ট ঔষধের দোকানের সময়সীমা পর্যালোচনা ও পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (৩১ অগাস্ট) সকালে নগরীর আজিমপুর পথচারী পারাপার সেতু উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে ঢাদসিক মেয়র এ কথা বলেন।

শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, “অবশ্যই ঔষধ একটি অত্যাবশকীয় বিষয়। এ জন্য বিবেচনা করেই আমরা মহল্লার ঔষধের দোকানগুলোকে রাত ১২টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ সময় দিয়েছি। আমরা খুব গুরুত্ব অনুভব করি যে, হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট ঔষধের সবসময় একটি তাগাদা থাকতে পারে এবং প্রয়োজন থাকে। এজন্য আমরা রাত দুইটা পর্যন্ত করেছি। আমরা মনে করি যে, এটা যৌক্তিক। তারপরও কোনও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে লিখিত জানালে আমরা সেটা পর্যালোচনাপূর্বক বিবেচনা করব।”

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ঢাদসিক মেয়র বলেন, “আপনারা যেমনটি উল্লেখ করেছেন, যেমন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এটি বাংলাদেশের মধ্যে অত্যন্ত ব্যস্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল। তারা যদি আমাদেরকে লিখিতভাবে জানায়, তাহলে আমরা সেটা পর্যালোচনা করে পুনর্বিবেচনা করব। কিছু ক্ষেত্রে, যেখানে প্রয়োজন হয়, ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে হয়তোবা সময়টা বর্ধিত করা যেতে পারে। এটা সেই হাসপাতাল ও এলাকার প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করেই করা হবে। এখন থেকে ঢালাওভাবে কোনও সময়সূচি ছাড়া কেউ চলতে (কার্যক্রম পরিচালনা) পারবে না। সবাইকে একটা সময়সূচির মধ্যে আসতে হবে।”

সঠিক সময়ে দোকান বন্ধ ও তা তদারকি করা সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তাপস বলেন, “যে কোনও আইন বা নীতিমালা প্রয়োগ বা বাস্তবায়নে অবশ্যই কঠোর হতে হয়। তবে সেখানে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। আমি মনে করি, আমরা যে সময়সূচি দিয়েছি, এটা শুধু ঢাকাবাসীই নয়, সারা বাংলাদেশের জনগণ এবং বহির্বিশ্বে আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তারাও এটা সাদরে গ্রহণ করেছেন। সুতরাং আমরা জনসম্পৃক্ততা পেয়েছি। তাই, আমি মনে করি এটা বাস্তবায়ন দুরূহ হবে না। সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে।”

এরপরে ঢাদসিক মেয়র জয়কালী মন্দির হতে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন, হাজারীবাগে ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের উদ্যোগে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এ নিহত সকল শহীদ স্মরণে ট্যানারি শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন।

Advertisement
Share.

Leave A Reply