fbpx

১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ফাইজার ও মর্ডানার টিকা

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

১২ থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তবে পর্যাপ্ত টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের অধীনে অনুষ্ঠিত কম্প্রেহেনসিভ (লাইসেন্সিং/প্রি-রেজিস্ট্রেশন) পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী- স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের টিকাদানের বিষয়টি বয়সের ওপর নির্ভর করবে। শিক্ষার্থীর বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে যেকোনো টিকা দেয়া যাবে।‘

তবে ১২ বছরের বেশি, কিন্তু ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের উন্নত বিশ্বে ফাইজার ও মর্ডানার টিকা দেয়া হচ্ছে। তাই আমাদের দেশে শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হলে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইড লাইন অনুসরণ করেই দেয়া হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, ‘চিকিৎসাশিক্ষায় জড়িত ৮০ শতাংশের বেশী শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। অন্য শিক্ষার্থীদেরকেও টিকা দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হবে।’

এতদিন অনলাইনে ক্লাস ও পরীক্ষা হলেও খুব দ্রুত মেডিকেল কলেজগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে দেওয়া হবে। সেখানে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে বলেও সাংবাদিকদের জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

পাশাপাশি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে আবারও ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হবে  বলেও জানান তিনি।

স্বাস্থ্যসেবায় নার্সদের গুরত্বের কথা উল্লেখ করে জাহিদ মালেক বলেন, ‘এখনও পর্যন্ত দেশে চিকিৎসক ও নার্সদের আনুপাতিক হার কম। একজন চিকিৎসকের বিপরীতে তিনজন নার্স প্রয়োজন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তা নেই। এ সরকারের আমলে নার্সের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগামীতে আরও বাড়ানো হবে।’

Advertisement
Share.

Leave A Reply