করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একদিনে প্রাণ গেল আরও ৩৮ জনের। এরমধ্যে পুরুষ ২৫ জন ও নারী ১৩ জন। শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এখন পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে মোট ১২ হাজার ৮৩৯ জন।
রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সারাদেশে ৫০৯ টি পরীক্ষাগারে ১৫ হাজার ৬১৩ নমুনা পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ৬৭৬ জনের দেহে। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮ লাখ ১০ হাজার ৯৯০ জন।
বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে একদিনে সুস্থ হয়েছেন আরও এক হাজার ৮৯৭ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন মোট ৭ লাখ ৫১ হাজার ৩২২ জন রোগী। একদিনে শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে প্রথম করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব শনাক্ত করা হয়। এরপরের বছর ৮ই মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা শনাক্তের কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। শনাক্তের ১০ দিন পর প্রথম করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় ১৮ই মার্চ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না আসায়, আবারও এক সপ্তাহ বাড়লো লকডাউনের সময়সীমা। ৩০শে মে থেকে ৬ই জুন রাত ১২টা পর্যন্ত বহাল থাকবে পূর্বের সব বিধি নিষেধ। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্ধেক আসন খালি রেখে চলাচল করতে পারবে সব রকমের গণপরিবহন।