fbpx

আক্রান্তদের ৭৮ শতাংশের নমুনায় মিলেছে ‘ডেল্টা ধরন’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

গত জুন মাসে করোনা আক্রান্ত রোগীদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সের পর ৭৮ শতাংশের দেহেই ডেল্টার ধরনের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।

এর আগে মে মাসে সংগৃহীত নমুনার জিনোম সিকোয়েন্স করে ৪৫ শতাংশে করোনাভাইরাসের এই ধরনটি পাওয়া গিয়েছিল।

রবিবার সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান-আইডিসিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেতে এই তথ্য  জানিয়েছে।

আইইডিসিআর ‘বাংলাদেশে কোভিড–১৯ ভেরিয়েন্টের (ধরন) সর্বশেষ তথ্য’ শিরোনামে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, এখন দেশে করোনার এই ধরনের সুস্পষ্ট প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে প্রথম সার্স–কোভ–২ ভাইরাসটি শনাক্ত হয়। এরপর এই ভাইরাসের অনেকগুলো ধরন শনাক্ত হয়েছে। আইইডিসিআর শুরু থেকেই এ ধরনগুলোর জিনোম সিকোয়েন্সিং করছে। এ ধারাবাহিকতায় গত বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে গত জুন মাসের ৬৪৬টি নমুনা সিকোয়েন্সিং করেছে।

বাংলাদেশে গত এপ্রিল মাসে প্রথম এই ডেল্টা ধরন শনাক্ত হয়। এরপর এই হার ক্রমাগতহারে বাড়তে থাকে। মে মাসে এ ধরন ৪৫ শতাংশ এবং জুন মাসে ৭৮ শতাংশ নমুনা শনাক্ত হয়েছে।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত করোনার পাঁচ ধরন শনাক্ত হয়েছে। এগুলো হলো- আলফা (যুক্তরাজ্যে প্রথম শনাক্ত), বিটা (দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম শনাক্ত), ডেল্টা (ভারতে প্রথম শনাক্ত), ইটা (নাইজেরিয়ায় প্রথম শনাক্ত) এবং বি১.১.৬১৮ (অজ্ঞাত)। সারা বিশ্বে করোনাভাইরাস পরিবর্তিত হয়ে নতুন চেহারা ও বৈশিষ্ট্য ধারণ করছে, একই ধরন বা ভেরিয়েন্ট বলে।

করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় পাওয়া ধরন সম্পর্কিত তথ্য জিনোম সিকোয়েন্সের বৈশ্বিক তথ্যভান্ডার জিআইএসএআইডিরতে জমা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান-আইডিসিআর।

Advertisement
Share.

Leave A Reply