fbpx

‘আমাদের গণমাধ্যমের দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে’

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন মনে করেন, দেশের গণমাধ্যমের দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এই মন্তব্য করেন।

শ্রমিকদের জীবনব্যবস্থার উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমনীতিকে স্বাগত জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আশা করব, যুক্তরাষ্ট্র জলবায়ু সংকট দূর করার বিষয়েও একটি ব্যবস্থা নিয়ে আসবে, যেভাবে তারা দুনিয়ার শ্রমিকদের জন্য একটি ব্যবস্থা নিয়ে এসেছে। কারণ পৃথিবীর সবার আশা-আকাঙ্ক্ষা যুক্তরাষ্ট্রের ওপর।’

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শ্রমনীতিতে কি বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে– এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কিছু জানি না। আমাদের দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে, যে কারণে অনেক গোপন নথি গণমাধ্যম প্রকাশ করে দেয়, এটি দুঃখজনক, এটি অন্য দেশে হয় না। কারণ সেসব দেশের লোকের (সাংবাদিকদের) দেশের প্রতি মমত্ববোধ অনেক বেশি। আর আমাদের দেশে বাহবা পাওয়ার জন্য এসব করা হয়।’

‘আমরা চাই না আমাদের উন্নয়নের অগ্রগতি কোথাও বাধাগ্রস্ত হোক। গার্মেন্টসের বড় বাজার ইউরোপ ও অ্যামেরিকা, সেখানে কোনো ব্যাঘাত হলে, অসুবিধা হবে। এগুলো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, আর যারা কেনে তারাও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান।’
তিনি আরও বলেন, ‘কী হবে জানি না। তবে বেসরকারি খাতের ওপর আমাদের আস্থা আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সরকার বললেই বাংলাদেশ থেকে পণ্য কেনা বন্ধ হবে না। সেখানকার বেসরকারি খাত অনেক সময় সরকারকে পাত্তাই দেয় না। তারা পণ্য কেনে কারণ সস্তায় পায়।’ এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সরকারি নিয়মে রাষ্ট্রদূতরা বার্ষিক ছুটি পান। আমাদের রাষ্ট্রদূত অনুমোদন নিয়েই তাঁর পাওনা ছুটি কাটাচ্ছেন।’

Advertisement
Share.

Leave A Reply