fbpx

গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে জন্মদিনে রাসেলকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে শেখ রাসেলের জন্মদিনে তার কবরে ফুল ছিটিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন তার দুই বোন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাসহ শেখ রাসলকে হত্যা করে ঘাতক চক্র। রাসেল তখন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র ছিলেন।

১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনে শেখ রাসেল জন্ম গ্রহন করেন।

গত বছরের মতো এবারও রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘শেখ রাসেল দিবস’ উদযাপন করা হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘শেখ রাসেল নির্মলতার প্রতীক, দুরন্ত, প্রাণবন্ত, নির্ভীক’। দিবসটি উপলক্ষে সারা দেশে পালিত হচ্ছে নানা কর্মসূচি।

মঙ্গলবার ভোরে দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে বনানী কবরস্থানে যান। সেখানে তারা শেখ রাসেলের পাশাপাশি পরিবারের অন্য সদস্যদের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত করেন। কবরে গোলাপের পাপড়ি ছিটিয়ে শ্রদ্ধা জানান হারানো স্বজনদের স্মৃতির প্রতি।

পরে সকাল ৯টার দিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, শাজাহান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় সদস্য আব্দুল আওয়াল শামীম, আনোয়ার হোসেন, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বনানীতে গিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং মিলাদে অংশ নেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সকলকে শেখ রাসেলের বিয়োগ বেদনাকে হৃদয়ে ধারণ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “বিএনপি এদেশের রাজনীতির জন্য বিষফোঁড়া। দেশের নিরাপত্তা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিএনপি বড় অন্তরায়।”

‘শেখ রাসেল দিবস’ উপলক্ষে আওয়ামী লীগেরর ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপ কমিটি ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে দুস্থদের মাঝে ভ্যানগাড়ি বিতরণ এবং আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply