পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম সাফ জানিয়ে দিয়েছেন , ‘চীন-বাংলাদেশ ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র বলে কিছু নেই এবং ভবিষ্যতে কিছু করার পরিকল্পনা নেই।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
যদিও জাপানি বিজনেস ডেইলি নিক্কেই এশিয়া দাবি করছে, ‘চীন ২০১১ সালে সরবরাহ করা সরঞ্জাম দিয়ে বাংলাদেশে সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেমের জন্য একটি রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছে‘
পত্রিকাটির এমন প্রতিবেদনের বক্তব্য সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। লিখিতভাবে ওই সংবাদের প্রতিবাদ জানানো হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং গণমাধ্যমকে বলেন, ‘মিসাইল রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্র? দুর্ভাগ্যবশত, আমার কাছে এর কোনো নির্দিষ্ট তথ্য নেই। বাংলাদেশ সরকারের এমন কিছুর প্রয়োজন আছে কি না, আমি আপনার তা নিশ্চিত করতে পারব না।’
ক্ষেপণাস্ত্র রক্ষণাবেক্ষণ কেন্দ্রের চুক্তির বিষয়ে বেইজিং ও ঢাকার পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা পাওয়া যায়নি। তবে, একজন সিনিয়র বাংলাদেশি কূটনীতিকের বরাত দিয়ে নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে দুই দেশ এ বিষয়ে চুক্তিতে পৌঁছেছে।