fbpx

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের আবেদনের শেষ সময় ১০ মে

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

আমাদের দেশের চলচ্চিত্রের একমাত্র রাষ্ট্রীয় ও সর্বোচ্চ চলচ্চিত্র পুরস্কার হলো ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’। বাংলাদেশ সরকার চলচ্চিত্র শিল্পের বিকাশ ও উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ব্যক্তি বিশেষকে এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও প্রামাণ্যচিত্রকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হয়।

১৯৭৫ সাল থেকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার দেওয়া হবে। এ বছর ২৮ টি ক্ষেত্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেয়া হবে।

গতকাল (০৭ মে) এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয় , জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২২ এ অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রযোজকদের কাছ থেকে আগামী ১০ মে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে।

তথ্য বিবরণীতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রযোজকদেরকে নির্ধারিত ছকে আবেদন করতে হবে। আবেদনের ফরম/ছক বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ড কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করা যাবে। অথবা এই আবেদন ফরম বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.bfcb.gov.bd) থেকে ডাউনলোড করেও ব্যবহার করা যাবে।

প্রত্যেক আবেদনপত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্রের ২ কপি ডিভিডি/পেনড্রাইভ- এ জমা দিতে হবে। পুরস্কারের জন্য প্রস্তাবিত শিল্পী, কলাকুশলী ও ব্যক্তিদের প্রত্যেকের ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবিসহ জীবন-বৃত্তান্ত (বাংলা), জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি অথবা পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) এবং শিশু-শিল্পীদের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সঙ্গে জমা দিতে হবে।

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার সংক্রান্ত নীতিমালায় বলা হয়েছে, শুধুমাত্র বাংলাদেশি নাগরিকরা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য মনোনীত হবে এমন চলচ্চিত্রকে অবশ্যই বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সনদপ্রাপ্ত এবং ২০২২ সালে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত হতে হবে। যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে, তবে এ চলচ্চিত্রের বিদেশি শিল্পী ও কলা-কুশলীরা পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবেন না।

এছাড়া স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, তবে সেগুলোকে বিবেচ্য বছরে (২০২২ সালে) সেন্সর সনদপত্রপ্রাপ্ত হতে হবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply