‘নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি করার কথা পৃথিবীর আর কোথাও শুনিনি’- এমন মন্তব্যের জন্য ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকিকে তলব করেছে সরকার।
মঙ্গলবার রাতে ইতো নাওকি-কে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তলব করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। সেখানেই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে গত সোমবারের (১৪ নভেম্বর) এক অনুষ্ঠানে দেওয়া রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম এ বিষয়ে বলেছেন, জাপানের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে সরকারের পক্ষ থেকে তাকে যা বলার বলে দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বুধবার প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের অ্যাম্বাসেডরকে ডেকেছিলাম। তাকে যা যা বলা দরকার আমরা বলেছি। সবকিছু বিস্তারিত গণমাধ্যমে বলার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। তাই এই বিষয়ে কোনো গণমাধ্যমে আমরা আর কোনো বক্তব্য দিতে চাই না।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক আরও গভীর হবে আসন্ন প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের মধ্য দিয়ে- এই প্রত্যাশায় আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই সফর বাংলাদেশ ও জাপানের সাধারণ মানুষের উপকারে আসবে বলে আশা করি।’
শাহরিয়ার আলম এর আগে সাংবাদিকদের বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির বক্তব্য অনাকাঙ্ক্ষিত। ওই বক্তব্যের জন্য জাপানের রাষ্ট্রদূতের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। বিদেশি কূটনীতিকরা শিষ্টাচার লঙ্ঘন করলে সরকার কঠোর হবে।’
শাহরিয়ার আলম এর আগে সাংবাদিকদের বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির বক্তব্য অনাকাঙ্ক্ষিত। ওই বক্তব্যের জন্য জাপানের রাষ্ট্রদূতের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। বিদেশি কূটনীতিকরা শিষ্টাচার লঙ্ঘন করলে সরকার কঠোর হবে।’
এর আগে শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকির বক্তব্য অনাকাঙ্ক্ষিত। ওই বক্তব্যের জন্য জাপানের রাষ্ট্রদূতের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। বিদেশি কূটনীতিকরা শিষ্টাচার লঙ্ঘন করলে সরকার কঠোর হবে।’