fbpx

দাম কমেছে ছোলার

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

রমজানে অতি প্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য ছোলা। ছোলা আর মুড়ি ছাড়া ইফতার যেন অপূর্ণই থেকে যায়। রমজান আসার আগে বাজারে সব পণ্যে আগুন লাগলেও পাইকারিতে কমেছে ছোলার দাম।

খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে সোমবার ছোলা বিক্রি হয়েছে মানভেদে দুই হাজার ৬০০ টাকা থেকে তিন হাজার টাকা মণ। কেজিতে দর ছিল ৬৯ টাকা থেকে ৮০ টাকা। বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের অস্ট্রেলিয়ার ছোলা বিক্রি হয়েছে তিন হাজার টাকা মণ। সেই হিসাবে কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। ১৫ দিন আগেও এই ছোলা বিক্রি হয়েছে মণপ্রতি তিন হাজার ৪০০ থেকে তিন হাজার ৫০০ টাকায়। কেজি বিক্রি হয়েছিল ৯০ টাকায়।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, অপ্রত্যাশিতভাবে স্থলবন্দর দিয়ে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ছোলা বাজারে চলে আসা ও স্থলবন্দর থেকেই দেশের বিভিন্ন মফস্বলের ছোট মোকামে ছোলা পৌঁছে যাওয়া; যেটি আগে খাতুনগঞ্জ থেকেই বিক্রি হতো। এই দুই কারণে বিক্রি তো নেই-ই; দামও কমে গেছে ছোলার।

বিভিন্ন আড়তে গিয়ে এই কথার সত্যতাও মিলেছে। খাতুনগঞ্জের পেঁয়াজ, ডাল, তেলসহ অন্য আড়তে ভিড় দেখা গেলেও ছোলার আড়তে বিক্রি নেই। সেসব আড়তের সামনে ট্রাকের লাইন ছিল খুবই কম।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, পুরো বছরে ছোলার চাহিদা থাকে এক লাখ ২০ হাজার টন। আর রমজানে ছোলার চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ইফতারি হিসেবে ছোলা এবং ছোলা দিয়ে তৈরি খাবারের জন্য প্রয়োজন হয় এক লাখ টন ছোলা।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের হিসাবে, ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছোলা এসেছে ৬৯ হাজার টন।

Advertisement
Share.

Leave A Reply