দেশের বাজারে সবজির দাম অপরিবর্তিত থাকলেও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে গাজর। প্রতি কেজি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। এছাড়া রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহের তুলনায় কমেছে মুরগির দাম। ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা কমেছে। আর পাকিস্তানি কক বা সোনালী মুরগির কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা পর্যন্ত।
১৭ মে (শুক্রবার) ঢাকার বেশির ভাগ বাজেরের চিত্র এটা। তবে মুরগির দাম কমার ব্যাপারে ব্যাসায়ীরা বলছেন, বাজারে অন্যান্য পণ্যের দাম বেশি হওয়ায় লোকজন কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছে। যার ফলে মুরগির চাহিদা কমে গেছে।
আজ বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ১৬৫ টাকা। ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি কমেছে সোনালী মুরগির দাম। শুক্রবার সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৯০ থেকে ৩১০ টাকা, যা গত সপ্তাহে ছিল ৩০০ থেকে ৩৪০ টাকা।
এছারা বাজারে প্রতি কেজি বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। কাঁকরোলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা। বেগুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা। একই দামে বিক্রি হচ্ছে করলা। কাঁচা পেঁপের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকা। টমেটোর কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা।
পটলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঢেঁড়সের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, ঝিঙে ও চিচিঙ্গার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।
দেশি রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা। আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। খোলা সয়াবিন তেল কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৫০ টাকা। পাম অয়েলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ থেকে ২০০ টাকা।
গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা। তবে কোথাও কোথাও গরুর মাংসের কেজি বিক্রি করছেন ৭২০ টাকা।