fbpx

সরকারি স্কুলে ভর্তি লটারি আজ, ফলাফল জানবেন যেভাবে

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

২০২৩ সালের প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সরকারি স্কুলগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তির লটারি আজ সোমবার (১২ ডিসেম্বর) শুরু হবে। আর বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তির লটারি হবে আগামীকাল মঙ্গলবার ১৩ ডিসেম্বরে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ডিজিটাল লটারি ১২ ডিসেম্বর বেলা দুইটায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। আর বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের (মহানগরী ও জেলা সদরের সদর উপজেলা পর্যায়ে) ডিজিটাল লটারি ১৩ ডিসেম্বর বেলা তিনটায় একই ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে এই লটারি ১০ ডিসেম্বরে হওয়ার কথা ছিল। সেই তারিখ পরিবর্তন করা হয়। তবে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে (মহানগরী ও জেলা সদরের সদর উপজেলা পর্যায়ে) ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন করা হয়নি।

স্কুলে ভর্তির নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (https://gsa.teletalk.com.bd/) লটারির ফল দেখা যাবে।

২০২৩ শিক্ষাবর্ষের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৭ হাজার ৮৯০ টি শূন্য আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে ৬ লাখ ২৬ হাজার ৫৯টি। সেই হিসেবে প্রতি আসনে ভর্তি হতে লড়বে ৫ দশমিক ৮ জন শিক্ষার্থী। আর বেসরকারিতে ৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০ টি শূন্য আসনের বিপরীতে আবেদন জমা পড়েছে মাত্র ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৩৩টি। ফলে বেসরকারি আসন খালি থাকবে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮৪৭টি।

এর আগে ২০২১ ও ২০২২ সালে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম অনলাইন ও লটারির মাধ্যমে করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারি ও বেসরকারি (মহানগর, জেলা সদর ও উপজেলা সদর) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেয় মাউশি।

সরকারি স্কুলে ৫৯ শতাংশ আসন কোটায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভর্তি সুযোগ পাবেন মাত্র ৪১ শতাংশ আসনে।

স্কুলে ভর্তির অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয় গত ১৬ নভেম্বর। এ বছর সরকারি স্কুলে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হচ্ছে। ভর্তির যাবতীয় কাজ শেষ করা হবে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে। ভর্তিচ্ছুরা আবেদনের সময় সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয় পছন্দ করেছে।

প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বা তার বেশি হতে হয়। শিক্ষক-কর্মচারীদের সন্তানরা অনলাইনে আবেদন ছাড়াই নির্ধারিত কোটায় অভিভাবকের বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply