মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের পর ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি -এনএলডির প্রধান অং সান সু চির বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে আমদানি রফতানি নীতির লংঘন ও অবৈধ যোগাযোগ যন্ত্র রাখা। পুলিশের নথিতে দেখা যায়, সু চিকে ১৪ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
অভিযোগ করা হয়েছে, সু চির বাড়িতে তল্লাশি চালানোর সময় ওয়াকিটকি পাওয়া গেছে। সেনাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, এগুলো তাঁর দেহরক্ষীরা বিনা অনুমতিতে আমদানি করেছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সু চির দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। এই তথ্য দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
সেনাবাহিনীর হাতে আটক হওয়ার পর সু চিকে কোথায় রাখা হয়েছে তা নিয়েও ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। কিছু কিছু গণমাধ্যম জানিয়েছে রাজধানী নেপিদোতে নিজ বাসভবনেই রাখা হয়েছে সু চিকে। তবে বিষয়টি এখনো স্পস্ট নয় বলে জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম বিবিসি।
এদিকে, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টের বিরুদ্ধে করোনার বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করে নির্বাচনি প্রচারণা চালানোর অভিযোগ এনেছে সেনাবাহিনী।