fbpx

ঈদের কেনাকাটায় চাহিদা বেড়েছে রাজশাহী সিল্কের

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

আসন্ন ঈদ-উল ফিরত উপলক্ষে রাজশাহীতে ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে সিল্ক কাপড়রের দোকানগুলোতে। স্থানীয় কারিগরের বুনন ও ডিজাইনে তৈরি সিল্ক কাপড়ের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে সেখানকার বাজারে।

দোকানিরা জানান, ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে মুসলিমের কাতোয়ার শাড়ি। এই শাড়ি বিক্রি হচ্ছে সাড়ে তিন হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকায়। প্রতিদিনি সিল্কের শোরুমগুলোতে ক্রেতাদের কেনাকাটা জমে উঠছে।

এখানকার শোরুমগুলোতে সিল্কের তৈরি শাড়ি, পাঞ্জাবি, থ্রি-পিস ও শিশুদের পোশাক একসাথে পাওয়া যাচ্ছে। বাজারে এবার এসেছে নতুন ডিজাইনের উষা সিল্কের শাড়ি। যার দাম রাখা হচ্ছে এক হাজার নয়শ’ টাকা থেকে ৬ হাজার ৫শ’ টাকা পর্যন্ত।

এছাড়া সিল্কের ব্যাপক চাহিদার কারণে রাজশাহীর বিএসসিআইসি শিল্প ব্যবস্থাপনার ফ্যাক্টরিগুলো ব্যস্ত সময় পার করছে। বাজার চাহিদা মেটাতে সারারাত জেগে কাজ করছে শ্রমিকরা।

এসব বাজারে শাড়ির পাশাপাশি উষা সিল্কের ত্রি-পিস বিক্রি হচ্ছে আড়াই হাজার থেকে ৭৫ হাজার ৫শ’ টাকায়।

গতদু বছর করোনার ধকল কাটিয়ে এবার ঈদের বাজারে বাচা-বিক্রি বেশি হবার আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, এ বছর ঈদে ৩০ থেকে ৩৫ কোটি টাকার সিল্ক কাপড়ের ব্যবসা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এসব দোকান ও শোরুমগুলোতে রয়েছে, বিভিন্ন ধরনের সিল্ক যেমন বলাকাকার চুপি, সুঁই-সুতাকাতান, কটিসিল্ক, জয়শ্রি, সিল্ক কাতান, ওয়াটার কাতান, জামদানি কাতান, বরকাতান, ধুপিয়ানা, ঝর্নাকাতান শাড়ি, থ্রি-পিস, ওরনা, পাঞ্জাবি, শার্ট, ফতুয়া ও স্কার্ফ।

ঈদে সিল্কের তৈরি নতুন ডিজাইনের ও রংয়ের কাপড় আনতে সাপুরা সিল্ক, উষা সিল্ক, রাজশাহী সিল্ক ফ্যাসন, আমেনা সিল্ক এবং মহানন্দা সিল্কসহ সিল্ক উৎপাদনকারিরা তাদের ব্যবসার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply