fbpx

লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে বেড়েছে চলাচল, রাজধানী জুড়ে রিকশার রাজত্ব

Pinterest LinkedIn Tumblr +
Advertisement

প্রথম দিন সরকারি ছুটি থাকায় লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীতে বেড়েছে মানুষের চলাচলের পরিমান। বৃহস্পতিবার ব্যাংক, শেয়ারবাজার ও শিল্পকারখানা খোলা থাকায় সকাল থেকেই অফিসগামীদের সংখ্যাও ছিলো চোখে পড়ার মতো।

ঢাকার ফার্মগেট, বিজয় সরণি, মহাখালী, প্রগতি সরণি, রামপুরা, কাকরাইল, মতিঝিল, মিরপুর ঘুরে দেখা গেছে, চলাচলের কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেও চলছে সিএনজি চালিত অটোরিকশা, ভ্যান, প্রাইভেটকার। রিকশার সংখ্যাই ছিলো সবচেয়ে বেশি। যেনো রাজধানী জুড়ে রিকশার রাজত্ব।

কোনো কোনো সড়কে প্লাস্টিকের ব্যারিকেট দিয়ে বন্ধ রাখায় খানিকটা ঘুরে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয়েছে অনেককেই। তবে পায়ে হেঁটে যারা চলাচল করছেন, তাদের কাউকে কোনরকম জিজ্ঞাসাবাদরে মুখে পড়তে দেখা যায়নি।

লকডাউনে তৎপর আছে পুলিশ। নগরের প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে বসানো হয়েছে পুলিশের চেকপোস্ট। মুভমেন্ট পাস, অফিস আইডি, কার্ড, অফিশিয়াল স্টিকারযুক্ত গাড়ি চেক করছিলেন দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা। তাতে জমে যাচ্ছিলো গাড়ির লম্বা লাইন।

পুলিশ জানায়, ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে যারা বের হয়েছেন, তাদের বেশিরভাগেরই মুভমেন্ট পাস নেই। ঘর থেকে বের হবার জন্য কারণ হিসেবে দেখিয়েছে অযৌক্তিক সব কারণ। যৌক্তিক কারণ দেখাতে না পারলে জরিমানা করা হয়েছে বলে জানালেন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য।

রাজধানীর শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব মোড়, জিগাতলা, আসাদগেট, গাবতলী এলাকা ঘুরেও দেখা গেছে একই চিত্র।

লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে বেড়েছে চলাচল, রাজধানী জুড়ে রিকশার রাজত্ব

কয়েকটি এলাকায় যৌক্তিক কারণ ছাড়া রিকশা চলাচল করায় পুলিশের শাস্তির মুখে পড়তে হয় তাদের। ছবি : সংগৃহীত

তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড়ে জব্দ করা রিকশা উল্টিয়ে রাখতে দেখা গেছে। তবে কিছুক্ষণ আটকে রেখে সতর্ক করে রিকশাগুলো ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানায় পুলিশ।

তবে ওষুধ, কাঁচাবাজার ও খাবারের দোকান ছাড়া নিষেধাজ্ঞা মেনে বন্ধ থাকতে দেখা গেছে রাজধানীর সব বিপনী বিতানগুলোকে।

Advertisement
Share.

Leave A Reply